‘জাতপাত আর সেনা আবেগকেই আসন্ন বিহার নির্বাচনে তুরুপের তাস করতে চাইছেন মোদী’, তোপ শিবসেনার
‘জাতপাত আর সেনা আবেগকেই আসন্ন বিহার নির্বাচনে তুরুপের তাস করতে চাইছেন মোদী’, তোপ শিবসেনার
জাতপাত
আর
সেনা
আবেগের
উপর
নির্ভর
করেই
আসন্ন
বিধানসভা
নির্বাচনের
ময়দানে
নামতে
চলেছে
বিহার।
সম্প্রতি
মোদীকে
নিশানা
করে
দলীয়
মুখপাত্র
সামানায়
তোপ
দাগতে
দেখা
গেল
শিবসেনাকে।
সম্প্রতি
এই
প্রসঙ্গে
গালওয়ানে
ভারত-চিন
সংঘর্ষে
ভারতীয়
সেনার
বিহার
রেজিমেন্টের
দক্ষতা
নিয়ে
প্রশংসার
সুর
শোনা
যায়
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদীর
গলায়।
এদিকে
এই
বছরের
শেষেই
বিধানসভা
নির্বাচন
হতে
চলেছে
বিহারে।
সেখানে
নীতিশ
কুমারের
নেতৃত্বাধীন
জেডিইউ-র
সঙ্গেই
কাঁধে
কাঁধ
মিলিয়ে
ভোটে
লড়তে
চলেছে
পদ্ম
শিবির।
এদিন এই প্রসঙ্গেই মোদীকে নিশান করে শিবসেনা। শিবাসেনার অভিযোগ বিহার ভোটে পাল্লা ভারী করতে সেনা আবেগেই সুড়সুড়ি দিতে চাইছে মোদী। এমতাবস্থায় ভারতীয় জনতা পার্টির বিরুদ্ধে জাতপাতের অভিযোগ তুলে শিবসেনা মুখপত্রে লেখা হয়, "প্রধানমন্ত্রী মোদীর মতে গালওয়ানে সেনা সংঘর্ষে বিহার রেজিমেন্ট সাহসিকতার সঙ্গে সম্মুখসমরে ছিল। কিন্তু তাহলে কি মাহার, মারাঠা, রাজপুত, শিখ, গোর্খা, ডোগরা রেজিমেন্টের সেনারা অলস ভাবে বসে তামাক খাচ্ছিল? "
এদিন শিবসেনা আরও বলে "মহারাষ্ট্রের সিআরপিএফ জওয়ান সুনীল কালে পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদীদের সঙ্গে লড়াইয়ের সময় শহীদ হয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে আসন্ন বিহার নির্বাচনের কারণে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বর্ণ ও অঞ্চলভেদের উপরে অত্যধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে"। জাতপাত ভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে শিবসেনা বলে, “এই ধরণের রাজনীতি করোনা ভাইরাসের থেকেও ছোঁয়াচে।” এদিকে বিজেপির একদা জোটসঙ্গী শিবসেনার এই মন্তব্যের পড়েই চাপা গুঞ্জন শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। মারাঠি আবেগ ও উগ্র জাতীয়তাবাদী ভাবাবেগের উপর ভর করে শিবসেনার উত্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।
কেন্দ্র কিছুই দি্চ্ছে না, উল্টে করোনা ছড়াচ্ছে! মোদীকে কড়া চিঠি লিখছেন মমতা