সিন্ধিয়া প্রশ্নে বিজেপির 'পাশে' শিবসেনা, কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে
মাত্র একদিন আগে শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছিলেন মধ্যপ্রদেশের ভাইরাস মহারাষ্ট্রে আঘাত করবে না। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গেই তিনি এই মন্তব্য করেছিলেন।
মাত্র একদিন আগে শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছিলেন মধ্যপ্রদেশের ভাইরাস মহারাষ্ট্রে আঘাত করবে না। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গেই তিনি এই মন্তব্য করেছিলেন। এবার শিবসেনার মুখপত্র জ্যোতিরাদিত্যের দলবদল নিয়ে দায়ী করল কমলনাথকে।
দায়ী কমলনাথ, বলছে শিবসেনা
জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগদান নিয়ে বিজেপিকে দায়ী করতে রাজি নয় শিবসেনা। তাদের মুখপত্র সামনায় এব্যাপারে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা কমলনাথকে দায়ী করা হয়েছে। শিবসেনার মুখপত্রে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে দলের মধ্যেই সাইডলাইনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
সিন্ধিয়ার দলবদলে মধ্যপ্রদেশে সংকট
জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার দলবদলে সংকটে পড়েছে মধ্যপ্রদেশ সরকার। সিন্ধিয়া অনুগত ২২ জন বিধায়ক বিধানসভা থেকে পদত্যাগের কথা জানিয়েছেন। যদিও পরে কয়েকজন বিজেপিতে যোগ না দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। তবুও সংখ্যাতত্ত্বের নিরিখে মধ্যপ্রদেশে চাপেই রয়েছে কংগ্রেস।
সিন্ধিয়ার পাশে সামনা
শিবসেনার মুখপত্রে আরও বলা হয়েছে, দিগ্বিজয় সিং, কমলনাথ মধ্যপ্রদেশের সিনিয়র নেতা। অনেক বিধায়কের সমর্থন রয়েছে তাদের সঙ্গে। তবুও মধ্যপ্রদেশের রাজনীতিতে সিন্ধিয়াকে অবজ্ঞা করা যায় না। ২০১৮-র বিধানসভা নির্বাটনের আগে সিন্ধিয়াই ঠিল কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রীর মুখ। এমনটাই মন্তব্য করা হয়েছে।
জ্যোতিরাদিত্যের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সঞ্জয় রাউত
জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া কংগ্রেস ছাড়ার পর শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছিলেন, যদি দলে জ্যোতিরাদিত্যকে একটু বেশি সম্মান দেওয়া হত তবে মধ্যপ্রদেশে কমলনাথের সরকারের টালমাটাল পরিস্থিতি তৈরি হত না। তিনি আরও বলেছিলেন মধ্যপ্রদেশের ভাইরাসের প্রভাব মহারাষ্ট্রে পড়বে না।