২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিক বিজেপি, মহারাষ্ট্র নিয়ে দাবি সুপ্রিম কোর্টে
মহারাষ্ট্রে ঘোড়া কেনাবেচা রুখতে অভিনব দাবি তুলল শিবসেনা, এনসিপি, কংগ্রেস। সাতদিন নয়, ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেওয়ার দাবি তোলা হয়েছে, তাদের তরফে।
মহারাষ্ট্রে ঘোড়া কেনাবেচা রুখতে অভিনব দাবি তুলল শিবসেনা, এনসিপি, কংগ্রেস। সাতদিন নয়, ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেওয়ার দাবি তোলা হয়েছে, তাদের তরফে।
সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে ৭ দিন সময়
মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল দেবেন্দ্র ফড়নবিশকে বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে সাতদিন সময় দিয়েছেন। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই সময়সীমা ধার্ষ করা হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টে শিবসেনা, এনসিপি, কংগ্রেস
মহারাষ্ট্র নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে রিট পিটিশন দাখিল করেছে শিবসেনা। রিট পিটিশন দাখিল করেছে কংগ্রেস ও এনসিপিও। মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগত সিং কোশিয়ারির পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, রাজ্যপালের কাজকে অবৈধ বলে ঘোষণা করা হোক আর শিবসেনা-এনসিপি এবং কংগ্রেস জোটকে সরকার গঠনে আমন্ত্রণ জানানো হোক।
সময় দেওয়ার বিরোধিতায় শিবসেনা, এনসিপি, কংগ্রেস
শিবসেনা, এনসিপি, কংগ্রেসের তরফে মহারাষ্ট্রে দেবেন্দ্র ফড়নবিশ সরকারকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে সাত দিন সময় দেওয়ার বিরোধিতা করেছে। এই সময় পেলে বিজেপি ঘোড়া কেনাবেচা করবে বলেও অভিযোক করা হয়েছে। প্রসঙ্গত শিবসেনা তাদের বিধায়কদের মুম্বইয়ের এক হোটেলে রেখেছে। অন্যদিকে কংগ্রেস তাদের বিধায়কদের জয়পুরে নিয়ে গিয়েছে। এনসিপি দাবি করেছে, ৫৪ জনের মধ্যে অন্তত ৫০ জন তাদের সঙ্গেই রয়েছে।
দল ভাঙিয়ে কর্নাটকে সরকার
এর আগে অবশ্য কর্নাটকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা না থাকলেও দল ভাঙিয়ে বিজেপির সরকার গঠনের উদাহরণ রয়েছে। কংগ্রেস জেডিএস সরকারের থেকে পদত্যাগ করেছিলেন ১৬ জন বিধায়ক আর সমর্থন প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন ২ জন বিধায়ক।