সেনসেক্স-নিফটির ধসে শেয়ার মার্কেটে মহাপতন, ৪ লক্ষ কোটি হারালেন বিনিয়োগকারীরা
শেয়ার মার্কেটে ধস অব্যাহত। সেনসেক্স-নিফটির মহাপতনে শুধু মঙ্গলবার ৪ লক্ষ কোটি হারালেন বিনিয়োগকারীরা। সোমবার শেয়ার মার্কেট খুলতেই ৩ লক্ষ কোটি হারিয়েছিল শেয়ার মার্কেট। এদিন হারাল ৪ লক্ষ কোটি।
শেয়ার মার্কেটে ধস অব্যাহত। সেনসেক্স-নিফটির মহাপতনে শুধু মঙ্গলবার ৪ লক্ষ কোটি হারালেন বিনিয়োগকারীরা। সোমবার শেয়ার মার্কেট খুলতেই ৩ লক্ষ কোটি হারিয়েছিল শেয়ার মার্কেট। এদিন হারাল ৪ লক্ষ কোটি। মঙ্গলবার মার্কেট বন্ধের আগে সেনসেক্স পড়ল ৯০০ পয়েন্ট আর নিফটি নামল ১৭ হাজারের নীচে।
মঙ্গলবার মার্কেট খুলতেই সেনসেক্স-নিফটিতে পতন
মঙ্গলবার মার্কেট খুলতেই সমস্ত সেক্টরাল সূচকে আগাত নেমে আসে। পড়তে থাকে সেনসেক্স ও নিফটিও। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উপর উচ্চ সুদের হারের প্রভাব ছিল বিশ্বব্যাপী। এই অবস্থায় অটো মোবাইল ও এনার্জি স্টক দ্বারা মার্কেট টেনে তোলার একটা পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু মঙ্গলবার প্রথণ লেনদেনেই এনডিয়ান শেয়ারের দাম পড়ে যায়। যদিও আইটি কোম্পানিগুলির লাভ ক্যাপ লসকে সাহায্য করেছিল।
সোমবারের পর মঙ্গলবার মহাপতন শেয়ার মার্কেটে
সোমবারের বিরাট পতনের পর মঙ্গলবার মার্কেট খুলতেই নিফটি ৫০-এর পতন হতে শুরু করে। ১৭২০০ থেকে প্রথমেই ৫০ পয়েন্ট পতন হয়। এপএন্ডপি বিএসই সেনসেক্স ১৫০ পয়েন্টেরও বেশি পড়ে তা নেমে আসে ৫৭৮০০-তে। নিফটি মিডক্যাপ ১০০ এবং নিফটি স্মলক্যাপ ১০০ পয়েন্ট নেমে যায়।
শেয়ার মার্কেটের মহাপতনে আইটি প্রধানের ব্যাখ্যা
টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস লিমিডেট ক্ষতি ও লাভের মধ্যেই চলেছে। আইটি প্রধান ব্যাখ্যা করেছে, এই স্টক দীর্ঘমেয়াদি চুক্তিতে কিছুটা নমনীয় ছিল। যদিও সোমবার ত্রৈমাসিকে মুনাফায় প্রত্যাশার থেকে বেশি বৃদ্ধির কথা জানিয়েছিল। আইটি পরিষেবা প্রদানকারী ইনফোসিস সোমবার বলেছিল, এটি বৃহস্পতিবার শেয়ার বাইব্যাকের একটি প্রস্তাব বিবেচনা করবে।
রয়টার্সের সমীক্ষায় মুলাস্ফীতি পাঁচ মাসে সর্বোচ্চ
রয়টার্সের সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, খাদ্যের দামবৃদ্ধির কারণে সেপ্টেম্বরে ভারতের খুচরা মুলাস্ফীতি পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৭.৩০ শতাংশ ত্বরাণ্বিত হয়েছে। এদিকে সেমবার ভারতীয় রুপি ৮২.৩২ টাকায় বন্ধ হয়েছিল, তার মঙ্গলবার বাজার খুলতেই ৮২.৩৩ টাকা দাঁড়ায়। ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতা বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। মার্কিন ইক্যুরয়টার্সের সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, খাদ্যের দামবৃদ্ধির কারণে সেপ্টেম্বরে ভারতের খুচরা মুলাস্ফীতি পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ ৭.৩০ শতাংশ ত্বরাণ্বিত হয়েছে। এদিকে সেমবার ভারতীয় রুপি ৮২.৩২ টাকায় বন্ধ হয়েছিল, তার মঙ্গলবার বাজার খুলতেই ৮২.৩৩ টাকা দাঁড়ায়। ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং ভূ-রাজনৈতিক অস্থিরতা বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। মার্কিন ইক্যুইটি চতুর্থবার পতনের পর এশিয়ার শেয়ারের পতন হয়েছে। ইটি চতুর্থবার পতনের পর এশিয়ার শেয়ারের পতন হয়েছে।
মঙ্গলবার মার্কেট বন্ধের আগে সেনসেক্স-নিফটি
দীর্ঘ সপ্তাহান্তে পর সোমবার বাজার খোলার পরই পতনের সূত্রপাত হয়েছিল। মঙ্গলবারও তা অব্যাহত ছিল। এদিন মার্কেট বন্ধ হওয়ার সময় সেনসেক্স পড়েছে প্রায় ৯০০ পয়েন্ট। আর নিফটি ১৭০০০-এর নীচে নেমে গিয়েছে। অর্থাৎ ২০০-র বেশি পয়েন্ট পড়েছে নিফটি-৫০।
বাজার থেকে উভে গিয়েছে চার লক্ষ কোটি টাকা
মঙ্গলবার তেলের দাম কমেছিল। তার ফলে ২ শতাংশ লোকসান বৃদ্ধি হয়। কারণ মার্কিন ডলার অনেক শক্তিশালী। এবং চিনে করোনা ভাইরাসের কারণে বৈশ্বিক চাহিদা আশঙ্কা বাড়িয়েছে। তার প্রভাব পড়ছে ভারতীয় শেয়ার মার্কেটে। একদিনে বাজার থেকে উভে গিয়েছে চার লক্ষ কোটি টাকা।
কালীপুজোর মধ্যে বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে সুপার সাইক্লোন! আছড়ে পড়তে পারে 'সিত্রাং'