হাড়হিম করা স্লোগান শাহিনবাগের বন্দুকধারী যুবকের মুখে! চাঞ্চল্য এলাকায়
এক সপ্তাহে পর পর দু'বার। দিল্লি দেখল বীভৎস দুই গুলি চালনার ঘটনা। জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কাছে একটি সিএএ বিরোধী আন্দোলনে কয়েকদিন আগেই উদ্দেশ্যহীন ভাবে গুলি চালায় রামভক্ত গোপাল নামে এত ব্যক্তি। আর আজ গুলি চলল শাহিনবাগে। আর শাহিনবাগের এই বন্দুকধারীর মুখেও সেই একই বার্তা। সিএএ বিরোধী আন্দোলন আবার গুলি চালনার কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে আসে।
|
'সির্ফ হিন্দুও কি চলেগি'
শুরু
হয়েছিল
'কিসকো
চাহিয়ে
আজাদি..
ম্যায়
দেতা
হু
আজাদি'
দিয়ে,
যে
বক্তব্য
ছিল
জামিয়াকাণ্ডে
অভিযুক্ত
রামভক্ত
গোপালের।
আর
এদিনের
শাহিনবাগে
কপিল
গুজ্জরের
মুখে
স্লোগান
ছিল
'সির্ফ
হিন্দুয়োঁ
কি
চলেগি'।
এমন
স্লোগান
নিয়েই
এদিন
কপিল
শাহিনবাগে
গুলি
চালাতে
থাকে।
|
বিকেল পাঁচটা নাগাদ গুলি!
বিকেল ৫ টা নাগাদ এদিন জসোলার কাথে শাহিনবাগ এলাকায় এই গুলির শব্দ শোনা যায়। উল্লেখ্য, এই শাহিনবাগ গত ২ মাস ধরে মোদী সরকারের নাগিরকত্ব সংশোধনী আইনের বিরোধিতায় সোচ্চার হয়েছে। আর সেই বিক্ষোভ বিরোধিতার জায়গাতেই এদিন গুলি চালাতে দেখা যায় জনৈক কপিল গুজ্জরকে। জানা গিয়েছে, শাহিনবাগ এলাকার ৫০০ মিটারের মধ্যে এই গুলি চালনা ঘটে।
|
কোথাকার বাসিন্দা কপিল গুজ্জর , পরিচিতিই বা কী?
প্রাথমিক পুলিশি তদন্তে জানা গিয়েছে, ধৃত যুবকের নাম কপিল গুজ্জর। সে পূর্ব দিল্লির দাল্লাপুরার বাসিন্দা। নয়ডার কাছে এই জায়গা দল্লাপুরা মূলত একটি গ্রাম্য এলাকা। দ্বাদশ শ্রেণিতে ফেলের পর কপিল আর পড়াশোনা করেনি বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। তবে তার হাতের পিস্তল এদিন কোথা থেকে এসেছে বা গুলি কোথা থেকে পেয়েছে কপিল তা নিয়ে জেরা শুরু করেছে পুলিশ।