বুস্টার ডোজের ট্রায়াল শীঘ্রই শুরু হবে, কী ইঙ্গিত দিল সিরাম ইনস্টিটিউট
বুস্টার ডোজের ট্রায়াল শীঘ্রই শুরু হবে, কী ইঙ্গিত দিল সিরাম ইনস্টিটিউট
ওমিক্রন
ভ্যারিয়েন্টের
সংক্রমণ
যখন
একদিকে
বাড়ছে
তখন
একের
পর
এক
সুখবর
শোনাচ্ছে
সিরাম
ইনস্টিটিউট।
ওমিক্রন
মোকাবিলায়
শীঘ্রই
ভারতে
শুরু
হতে
চলেছে
কোভিশিল্ডের
বুস্টার
ডোজের
ক্লিনিকাল
ট্রায়াল।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ্য
কয়েকদিন
আগেই
ড্রাগ
কন্ট্রোলারের
কাছে
বুস্টার
ডোজের
ক্লিনিকাল
ট্রায়ালের
অনুমতি
চেয়েছিল
সিরাম
ইনস্টিটিউট।
তারপরেই
সংস্থার
পক্ষ
থেকে
এই
ইঙ্গিত
দিয়েছে।
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ দেশে সন্তোষজনক অবস্থায় থাকলেও ভয় ধরাচ্ছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ। ইতিমধ্যেই একাধিক রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ। কর্নাটকে প্রথম ধরা পড়েছিল ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ। সেখান থেকে রাজস্থানে, গুজরাতে এবং মহারাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়েছে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ। গুজরাতে তো এক শিশুর শরীরেও ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এদিকে আবার মহারাষ্ট্রে আজ নতুন করে ৮ জন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৭ জন মুম্বইয়ের বাসিন্দা। আর বাকি এক জন ভাসাইয়ের বাসিন্দা। এরা কেউও বিদেশে যাননি বলে জানা গিয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে মাত্র ২ জন হাসপাতালে ভর্তি। বাকিদের আইসোলেশনে রাখা হয়েছে।
এই পরিস্থিতির মধ্যে শিশুদের করোনা টিকা নিয়ে সুখবর শুনিয়েছে সিরাম ইনস্টিটিউটের সিইও আদর পুনাওয়ালা। তিনি জানিয়েছেন সামনের বছরেই ভারতে শিশুদের করোনা টিকা চলে আসবে। ২০২২ সালের জুলাই মাসেই শিশুদের করোনা টিকা নিয়ে আসবে সিরাম ইনস্টিটিউট। ৩ বছর ও তার উর্ধ্বে শিশুদের করোনা টিকা নিয়ে আসা হবে বলে জানানো হয়েছে। এদিকে করোনা সংক্রমণের নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টের মোকাবিলা করতে পারবে না সাধারণ ভ্যাকসিন সেকারণে বিশ্বের একাধিক দেশ বুস্টার ডোজ নিয়ে তৎপর হয়েছে। বিশ্বের একাধিক দেশে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরুও হয়ে গিয়েছে। সিরাম ইনস্টিটিউটও কোভিশিল্ডের বুস্টার ডোজ নিয়ে তৎপর হয়েছে। ইতিমধ্যেই ড্রাগ কন্ট্রোলারের কাছে বুস্টার ডোজের ক্লিনিকাল ট্রায়াল নিয়ে তৎপর হয়েছে তারা। তারপরেই শোনা যাচ্ছে শীঘ্রই বুস্টার ডোজের ক্লিনিকাল ট্রায়াল শুরু হতে চলেছে।
ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ নিয়ে আবার সুখবর শুনিয়েছে মার্কিন সংস্থা ফাইজার। এই সংস্থার অ্যান্টি করোনা ভাইরাস ট্যাবলেট নাকি ওমিক্রন সংক্রমণ রুখতে ৯০ শতাংশ কার্যকর। ইতিমধ্যেই এই নিয়ে পরীক্ষা করে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। তাতেই জানা গিয়েছেন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ রুখতে ৯০ শতাংশ কার্যকর এই ট্যাবলেটটি। প্রায় ১২০০ ওমিক্রন আক্রান্তের উপর পরীক্ষা করে এই তথ্য প্রকাশ করেছে তারা। এমনকী হাসপাতালে ভর্তির ঝুঁকিও ৭০ শতাংশ কমিয়ে দিতে পারে এই ট্যাবলেট। এমনই দাবি করা হয়েছে গবেষকদের পক্ষ থেকে।