অগাস্টে চালু হতে পারে পঠন-পাঠন, কেন্দ্রের ইঙ্গিতের পরেও রাজ্যের নির্দেশের অপেক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলি
অগাস্টে চালু হতে পারে পঠন-পাঠন, কেন্দ্রের ইঙ্গিতের পরেও রাজ্যের নির্দেশের অপেক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলি
ইতিমধ্যেই
১৫ই
অগাস্ট
থেকে
দেশের
স্কুল
কলেজ
বিশ্ববিদ্যালয়
খোলার
ইঙ্গিত
দিয়েছেন
মানবসম্পদ
উন্নয়ন
মন্ত্রী
রমেশ
পোখরিয়াল।
এদিকে
১০ই
জুন
থেকে
পশ্চিমবঙ্গে
স্কুল
কলেজ
খোলার
রাজ্য
সরকারি
ইঙ্গিত
থাকলেও
করোনা
সংক্রমণের
এই
ভরা
বাজারে
তা
এখন
বিশ
বাঁও
জলে।
এমতাবস্থায়
রাজ্যের
স্কুল
কলেজের
কর্তা
ব্যক্তিরা
শিক্ষাঙ্গন
গুলিকে
পুনরায়
চালু
ক্ষেত্রের
রাজ্য
সরকারের
নির্দেশের
দিকেই
তাকিয়ে
রয়েছেন
বলে
জানা
যাচ্ছে।
এদিকে ১৬ই মার্চ থেকেই রাজ্যের সমস্ত সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এর আগে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি ৩০ জুনের পরে পশ্চিমবঙ্গের স্কুল-কলেজ গুলিতে শ্রেণীকক্ষে সামাজিক দূরত্ব মেনে পাঠদানের কথা বলেন। কিন্তু সেই বিষয়েও এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানা যাচ্ছে। এদিকে জুলাই ও অগাস্টের মধ্যেই দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ফল প্রকাশের কথা রয়েছে। এরপরেও যদিও স্কুল-কলেজ খোলার তারিখ আরও পিছোতে থাকে তবে আসন্ন শিক্ষাবর্ষই বড়সড় বিপর্যয়ের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন উত্তর কলকাতার একটি কলেজের অধ্যক্ষ।
স্কুল কলেজ পুনরায় খোলার ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা দফতরের সিদ্ধান্তই গৃহীত হবে বলে জানান রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলির উপাচার্যদের সংগঠন উপাচার্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুবীরেশ ভট্টাচার্য। অন্যদিকে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় গুলি পুনরায় চালু হলে ফাইনাল সেমিস্টারের পরীক্ষা নিয়ে যথেষ্ট আশা প্রকাশ করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালী চক্রবর্তী। কলেজ খোলার একমাসের মধ্যেই সামাজিক দূরত্বের যাবতীয় বিধিনিষেধ মেনে পরীক্ষার আয়োজনের পক্ষেও যথেষ্ট ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন তিনি।
বিয়ে বা সামাজিক অনুষ্ঠানে অতিথি সংখ্যা ২৫ জন, নতুন নিয়ম লাগু বাংলায়