দিল্লির প্রশাসনিক অধিকার নিয়ে ধাক্কা খেলেন কেজরিওয়াল! মামলা গেল ৩ সদস্যের বেঞ্চে
দিল্লির প্রশাসনিক অধিকার কার, তা নিয়ে দ্বন্দ্বের মীমাংসা বৃহস্পতিবারেও হল না। বলা যেতেই পারে ধাক্কা খেল কেজরিওয়ালের সরকার।
দিল্লির প্রশাসনিক অধিকার কার, তা নিয়ে দ্বন্দ্বের মীমাংসা বৃহস্পতিবারেও হল না। বলা যেতেই পারে ধাক্কা খেল কেজরিওয়ালের সরকার। এতদিন এই মামলার শুনানি হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের দুই সদস্যের বেঞ্চে। এদিন তা তিন সদস্যের বেঞ্চে পাঠানো হয়। দুই বিচারপতির ভিন্নমত মূলত আইএএস অফিসারদের ট্রান্সফার নিয়ে। প্রধান বিচারপতি তিন সদস্যের বেঞ্চ গঠন করে দিলে ফের মামলার শুনানি হবে।
প্রশাসনিক
অধিকার
নিয়ে
সুপ্রিম
কোর্টের
দ্বারস্থ
হয়েছিল
দিল্লির
সরকার।
আধিকারিকদের
বদলির
ক্ষমতা
থাকুক
দিল্লির
সরকারের
কাছে।
আবেদন
করেছিল
দিল্লির
সরকার।
অরবিন্দ
কেজরিওয়াল
দিল্লির
মুখ্যমন্ত্রী
হলেও,
তাঁর
সরকার
নয়,
আধিকারিকদের
বদলি
আদেশ
দেওয়ার
অধিকার
রয়েছে
দিল্লির
উপরাজ্যপালের।
অরবিন্দ
কেজরিওয়ালের
সরকারের
আবেদন
ছিল
ক্ষমতা
তাদের
হাতে
দেওয়া
হোক।
বৃহস্পতিবার
দেখা
যায়
বিচারপতি
সিক্রি
এবং
বিচারপতি
ভূষণের
ভিন্ন
মত
রয়েছে
বিষয়টি
নিয়ে।
সিক্রির মত হল যুগ্মসচিব কিংবা তার ওপরের আধিকারিকদের বদলির আদেশ দেবেন উপরাজ্যপাল। নিচের আধিকারিকদের বদলি করতে পারবে দিল্লির সরকার। বিচারপতি ভূষণ তাঁর আদেশে বলেছেন, দিল্লি সরকারের নিজের কোনও ক্ষমতা নেই। কোনও ক্যাডার নেই। ফলে দিল্লি সরকারের কোনও অধিকারই নেই আধিকারিকদের বদলি করার। দুই বিচারপতির বেঞ্চে বিষয়টি নিয়ে ভিন্ন মত থাকায়, বিচারপতিদ্বয় ৩ সদস্যের বেঞ্চের কাছে পাঠানোর জন্য প্রধান বিচারপতির কাছে সুপারিশ করেন। এরপর প্রধান বিচারপিত ৩ সদস্যের বেঞ্চ গঠন করবেন।
যদিও অন্য বিষয়গুলি নিয়ে দুই সদস্যের বেঞ্চ সহমত হয়েছে। বিদ্যুতের ব্যাপারের রাজ্য সরকারকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তারাই রেট ঠিক করবেন কিংবা কীভাবে বিদ্যুত বন্টন করা হবে, তা ঠিক করবেন। এছাড়াও ল্যান্ড রেভিনিউ কীভাবে সংগ্রহ করা হবে, তা দিল্লির সরকার ঠিক করবে।