'সীমান্ত পাহারায় সেরা যোদ্ধাকেই পাঠানো হয়', বিধানসভায় আগুন ঝরালেন সচিন পাইলট
ফের স্বমহিমায় ফিরলেন সচিন পাইলট। দলের প্রতি তিনি যে এখনও বিশ্বস্ত তার প্রমাণ দিতেই অধিবেশনের শুরুতেই আগুন ঝরা বক্তৃতা করলেন সচিন পাইলট। বিধানস সভায় তাঁর আসন বদলেছে। তার জন্য যে বিন্দুমাত্র চিন্তিত নন সেটা জানিয়েছেই সচিন বিরোধীদের বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন সবচেয়ে দক্ষ সৈনিককেই সীমান্তে পাঠানো হয়।

বিধানসভায় সচিন
গতকালই বরফ গলেছে। বিজেপির মন ভেঙে কংগ্রেসের আস্থা রেখেছেন সচিন। অশোক গেহলটও তাঁকে কাছে টেনে নিয়ে বলেছেন আপনে তো আপনে হি হোতে হ্যায়। বিধানসভা অধিবেশনের শুরুতেই দলের সেই আস্থার মর্যাদা রেখেই আগুন ঝরানো বক্তৃতা দিেয়ছেন সচিন পাইলট।

সীমান্তে যায় সেরা সৈনিকই
উপ মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণের পর বিধানসভায় তাঁর আসনও বদলেছে। এখন অন্য বিধায়কদের সঙ্গে বসতে হচ্ছে সচিনকে। সেই আসনে বসার পরেই সচিন বলেন এটা অনেকটা সীমান্তের মতো। আমি যেন সীমান্তে পাহারায় দাঁড়িয়ে রয়েছিল। সবচেয়ে দক্ষ সৈনিককেই সীমান্তে পাহারায় পাঠানো হয়। যাতে সে শত্রুকে সব জবাব দিতে পারে। এক্ষেত্রেও শত্রুর সব আক্রমণ রুখে দেওয়ার ক্ষমতা আছে। আমরা দাঁড়িয়ে সেই সীমান্ত রক্ষা করতেই।

সংখ্যা গরিষ্ঠতা জাহির
বিজেপি অনাস্থা প্রস্তাব আনার আগেই বিধানসভায় সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে চান অশোক গেহলট। সচিনকে ছাড়াই যে সেই সংখ্যা গরিষ্ঠতা তিনি প্রমাণ করতে পারবেন সেকথা আগেই জানিয়েছিলেন অশোক গেহলট। কিন্তু তবু আপন করে কাছে টেনে নিয়েছিলেন সচিনকে।

অনাস্থা আনবে বিজেপি
গতকালই বিজেপি সিদ্ধান্ত নিয়েছে গেহলট সরকারের উপর অনাস্থা আনবে তারা। সচিনকে পাসে না পেয়ে রাগের বশেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। তবে এবার যে কর্নাটক এবং মধ্যপ্রদেশের পুনরাবৃত্তি ঘটছে না সেটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে।

চরম উত্তেজনা দক্ষিণ চিন সাগরে! বেজিংকে রুখতে এবার করোনা আবহেই সামরিক শক্তি বাড়াচ্ছে তাইওয়ান