বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে ঝিলাম নদী, কাশ্মীরে বন্যা ঘোষণা কেন্দ্রের
শ্রীনগর, ৩০ মার্চ : ভারি বৃষ্টিপাতের পর বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে ঝিলাম নদীর জল। আর তারই জেরে কাশ্মীরে বন্যা পরিস্থিতি ঘোষণা করল কেন্দ্রীয় সরকার। আগামী ২৪ ঘন্টার জন্যও সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীরের বাসিন্দাদের উঁচু জায়গায় উঠে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে। কারণ মূলত জলের প্রবাহ নীচের দিকেই হয়ে থাকে।
জম্মু-কাশ্মীর বন্যা: এ কোন বন্ধন? যখন পুলিশদের উদ্ধার করতে হাত বাড়াল অপরাধীরা
(ছবি) ৬০ বছরের সবচেয়ে বড় প্লাবনে মৃত ১৫০, আটকে বহু
সরকারি তরফে একটি লিখিত বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, "কাশ্মীরে বন্যা পরিস্থিতি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। যাঁরা নীচু এলাকায় মূলত ঝিলাম নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে থাকেন তাদের নিরাপদ জায়গায় সরে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।"
সরকারি আধিকারিকদের তরফে জানানো হয়েছে, সোমবার সকাল ৬টায় সঙ্গম (দক্ষিণ কাশ্মীর) এবং রামমুন্সি বাগ (শ্রীনগর শহরে) ঝিলামের উচ্চতা যথাক্রমে ২২.৪ ফুট এবং ১৮.৮ ফুট উঠেছে। সঙ্গমে ঝিলামের বিপদসীমা ২১ ফুট উচ্চতা এবং রামমুন্সি বাগে ১৮ ফুট।
Concerned
villagers
near
bunds,embankments
in
Kashmi,
rain
waters
cause
them
to
break,
letting
waters
into
habitats
pic.twitter.com/VuIdP3ovJc
—
ANI
(@ANI_news)
March
30,
2015
পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জম্মু থেকে উড়ে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মুফতি মহম্মদ সঈদ। সোমবার ও মঙ্গলবার স্কুল ও কলেজের সমস্ত পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। কাশ্মীর উপত্যকায় কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।
Srinagar:
Rain
water
flows
into
residential
areas
in
low
lying
areas
of
Kashmir.
pic.twitter.com/odTin8ZHtv
—
ANI
(@ANI_news)
March
30,
2015
পালওয়ামা এবং শ্রীনগর থেকে শতাধিক মানুষ নিরাপদ স্থানে চলে গিয়েছেন। হড়কা বানের জেরে ব্রিজ ভেসে যাওয়ায় দক্ষিণ কাশ্মীরের সোপিয়ান এবং কুলগামের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। উল্লেখ্য শনিবার থেকে ভারি বৃষ্টিপাত চলছে কাশ্মীরে।
Heavy
rain
triggers
landslide,
Jammu-Srinagar
highway
blocked
in
Udhampur
(J&K)
pic.twitter.com/EeE2YeBCpu
—
ANI
(@ANI_news)
March
30,
2015
People
gather
at
feebly
fortified
embankments
in
Kashmir,
nervous
about
rising
levels.
Respite
from
rain
this
morning
pic.twitter.com/CbHOE9w83m
—
ANI
(@ANI_news)
March
30,
2015
শনিবারের বৃষ্টিতে মধ্য কাশ্মীরে বুদগমে বহু বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ২২১টি পরিবারকে উচু এলাকায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এবং আরও ১৫টি পরিবারকে অন্য নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে।
আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে। তবে বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।
4
teams
on
stand
by,
non
need
to
panic,
State
Govt,
Central
Govt
and
NDRF
at
their
services:
OP
Singh,
DG
NDRF
pic.twitter.com/V8AQEBIsTj
—
ANI
(@ANI_news)
March
30,
2015