১৫ মাসে মুদ্রাস্ফীতির সূচক সর্বোচ্চ, গুজরাতে দ্বিতীয় দফা ভোটের আগেই চাপে মোদী
কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা রিটেল ইনফ্লেশন ঊর্ধমুখী। আগের বছরের থেকে যা বেড়েছে ৪.৮৮ শতাংশ। যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া সূচককেও ছাড়িয়ে গিয়েছে।
কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা রিটেল ইনফ্লেশন ঊর্ধমুখী। আগের বছরের থেকে যা বেড়েছে ৪.৮৮ শতাংশ। যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দেওয়া সূচককেও ছাড়িয়ে গিয়েছে।
২০১৬ সালে সিপিআই ছিল ৩.৬৩ শতাংশ। ২০১৭-র নভেম্বরে যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪.৮৮ শতাংশ। সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই বৃদ্ধি ১৫ মাসে সর্বোচ্চ। এর আগে বছরের সর্বোচ্চ সিপিআই ছিল অগাস্টে, ৫.০৫ শতাংশ। সিপিআই-এর এই বৃদ্ধি আরবিআই-এর দেওয়া সূচককেও ছাড়িয়ে গিয়েছে। কেননা আরবিআই এই সূচক রেখেছিল ৪ শতাংশে।
খাদ্যদ্রব্যের
মূল্য
বৃদ্ধির
কারণে
এই
মূল্যসূচকের
এই
বৃদ্ধি
বলে
জানা
গিয়েছে।
খাদ্যদ্রব্যের
মূল্য
বৃদ্ধির
সূচক
এই
মুহূর্তে
৪.৪২
শতাংশে
রয়েচে।
যা
অক্টোবর
মাসে
ছিল
১.৯
শতাংশে।
নভেম্বরের
ডিমের
মূল্য
বৃদ্ধি
হয়েছে
৭.৯৫
শতাংশ।
কিন্তু
অক্টোবরে
এই
বৃদ্ধির
পরিমাণ
ছিল
০.৬৯
শতাংশ।
নভেম্বরে
সবজির
মূল্যবৃদ্ধি
হয়েছে
২২.৪৮
শতাংশে।
অক্টোবরে
যা
ছিল
৭.৪৭
শতাংশে।
যা ধারণা করা হয়েছিল তার থেকে বেশি হারেই মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে বলেই জানিয়েছেন অ্যানালিস্টরা। বিষয়টিতে তাঁরা অবাকও হয়েছেন। সবজির মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণ যা ধারনা করা হয়েছিল তার থেকে বেশি হওয়ার এই মুদ্রাস্ফীতি বলে মনে করছেন কোনও কোনও বিশেষজ্ঞ। কেউ কেউ আবার বলছেন, নভেম্বরে অতিবৃষ্টির কারণে পেঁয়াজ, টমেটোর মতো বেশ কিছু সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, সরকারি কর্মীদের হাউস রেন্ট অ্যালাউন্সের বৃদ্ধি। বিশ্বের বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিও মুদ্রাস্ফীতির কারণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কেউ কেউ আবার জিএসটিকেও মূল্যবৃদ্ধির কারণ হিসেবে দেখছেন।