For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

প্রায় ৫ লক্ষ টাকার রেমডেসিভির উদ্ধার গুজরাতে, ধৃত পাঁচ

প্রায় ৫ লক্ষ টাকার রেমডেসিভির উদ্ধার গুজরাতে

Google Oneindia Bengali News

দেশে করোনা ভাইরাসের আবহে অক্সিজেন, বেড ও ওষুধের ঘাটতি দেখা দেওয়ায় সাধারণ মানুষের হয়রানি আরও বেড়ে গিয়েছে। তারওপর ওষুধ ও অক্সিজেন নিয়ে চলছে কালোবাজারি। বুধবার গুজরাত থেকে পাঁচজন ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়, যারা ৯০টি রেমডেসিভির ইঞ্জেকশন, যার দাম ৪.‌৮৬ লক্ষ টাকা, তা কালো বাজারে বিক্রি করার পরিকল্পনা করেছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ।

প্রায় ৫ লক্ষ টাকার রেমডেসিভির উদ্ধার গুজরাতে, ধৃত পাঁচ

পুলিশ জানায় অভিযুক্ত চারজনকে ভদোদরা থেকে গ্রেফতার করা হয় এবং একজনকে আনন্দ টাউন থেকে। ভদোদরা পুলিশ কমিশনার সামশের সিং জানিয়েছেন যে এটি এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় চক্রের হদিশ, যেখানে কালো বাজারিদের কাছ থেকে পুলিশ রেমডেসিভির ইঞ্জেকশন উদ্ধার করেছে। সঙ্কটজনক করোনা ভাইরাস রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এই রেমডেসিভির ইঞ্জেকশন এবং কোভিড–১৯ কেসের তীব্রতার পর দেশজুড়ে এর চাহিদা প্রচণ্ডভাবে বেড়ে গিয়েছে।

চলছে দেদার কালোবাজারি, রেমডিসিভিরের জন্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের পায়ে পড়লেন করোনা আক্রান্তের আত্মীয় চলছে দেদার কালোবাজারি, রেমডিসিভিরের জন্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের পায়ে পড়লেন করোনা আক্রান্তের আত্মীয়

পুলিশ জানায়, ভদোদরা শহরের চারটে বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে ৪৫টি শিশি, বাকি ৪৫টি ইঞ্জেকশন পাওয়া যায় অভিযুক্ত পঞ্চম ব্যক্তির কাছ থেকে। পুলিশ জানিয়েছে যে ধৃত পঞ্চম ব্যক্তির নাম যতীন প্যাটেল, সে আনন্দ টাউনের বাসিন্দা। অন্য চার অভিযুক্তরা হল ঋষি জেধা, বিকাশ প্যাটেল, প্রতীক পাঞ্চাল এবং মনন শাহ। সকলে ভদোদরার বাসিন্দা। ধৃত পাঁচজনই ওষুধ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত। ভদোদরা ক্রাইম ব্রাঞ্চের কাছে আসা গোপন খবরের জেরে জেধাকে গ্রেফতার করা হয়। সে ওই সময় সুভানপুরা এলাকায় এক ব্যক্তিকে রেমডেসিভির ইঞ্জেকশনগুলি দিতে যাচ্ছিল। ক্রাইম ব্রাঞ্চ জানায়, '‌এরপর আমরা আরও চারজনকে গ্রেফতার করি। এদের থেকে ৯০ শিশি রেমডেসিভির, যার দাম ৪.‌৮৬ লক্ষ (‌প্রত্যেক শিশির মূল্য ৫,৪০০ টাকা) টাকা তা উদ্ধার করা হয়।‌ অভিযুক্তরা প্রতিটি ইঞ্জেকশন ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করবে বলে পরিকল্পনা করেছিল। তারা স্বীকার করেছে যে তারা এখনও পর্যন্ত ৩০০টি ইঞ্জেকশন বিক্রি করেছে এবং আরও ৩০০টি ইঞ্জেকশন কালো বাজারে বিক্রি করার পরিকল্পনা রয়েছে।’‌

পুলিশ জানিয়েছে, গোটা ঘটনার মূল চক্রী হল যতীন প্যাটেল, যে ওষুধের সংস্থা চালায় আনন্দ টাউনে এবং বিবেক শাহ নামে একজনের থেকে রেমডেসিভির জোগাড় করে, যিনি একটি ফার্মেসি চালান। পুলিশ জানিয়েছে এই ঘটনায় বিবেক শাহের কি ভূমিকা রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

English summary
remdesivir vials worth 5 lakh rs seized in gujarat 5 nabbed
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X