এই রাজ্যে রাত ৯টার পর মিলছে না পেট্রোল, ইঙ্গিত দিচ্ছে জ্বালানির ঘাটতির
Array
দেশে বেশিরভাগ রজ্যে ১০০ 'র বেশি দাম হয়ে গিয়েছে পেট্রোলের। এর মধ্যে নয়া খবর এবং চমকে দেওয়া তথ্য হল রাজস্থানে পেট্রোল পাম্পে কম করে মেপে মেপে দেওয়া হচ্ছে এই জ্বালানি। রাত ৯ টার মধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে পেট্রোল পাম্প। এমনটাই খবর সূত্রের ?
কী জানা যাচ্ছে ?
বর্ধমান
পেট্রোল
এবং
ডিজেলের
দামের
মধ্যে,
হিন্দুস্তান
পেট্রোলিয়াম
কর্পোরেশন
লিমিটেড
(এইচপিসিএল)
এবং
ভারত
পেট্রোলিয়াম
কর্পোরেশন
(বিপিসিএল)
রাজস্থানে
জ্বালানি
কম
করে
দিতে
শুরু
করেছে
বলে
জানা
গিয়েছে।
কম করে দেওয়া হচ্ছে পেট্রোল
মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, দুটি তেল বিপণন সংস্থা এইচপিসিএল এবং বিপিসিএল পেট্রোল পাম্প মালিকদের রাজ্যে রাত ৯'টার পরে পেট্রোল এবং ডিজেল বিক্রি সীমিত করতে বলেছে। দিনের উল্লিখিত সময়ের পরে জ্বালানি দেওয়া যাতে না হয় সেই কথা বলে দেওয়া হয়েছে পাম্প মালিকদের।
কেন এই সিদ্ধান্ত ?
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজস্থানের ৬৭০০ টি আউটলেটের মধ্যে প্রায় ৪৫০০ পেট্রোল পাম্পে তেলের তীব্র ঘাটতির সম্মুখীন হয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে পেট্রোল পাম্প মালিকদের তিন দিনের বেশি অপেক্ষা করতে হবে -- ডিমান্ড ড্রাফ্ট বুকিং থেকে শুরু করে সরবরাহ পাওয়া পর্যন্ত। জয়পুর, যোধপুর, আজমির এবং কোটা তেল ডিপোর মতো জায়গাগুলি তেল সরবরাহ পেতে বড় সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
তেল বন্ধ করা হয়েছে
২১ মে থেকে ভারতে পেট্রোল এবং ডিজেলের দাম অনেকাংশে একই রয়ে গেছে, যখন ভারত সরকার আবগারি শুল্ক কমানোর ঘোষণা করেছিল - সাধারণ মানুষ যারা এপ্রিল এবং মে ২০২২ মাসে জ্বালানির জন্য উচ্চ মূল্য পরিশোধ করেছে তাদের জন্য একটি স্বস্তি নিয়ে আসরে পারে। গত কয়েক দিনে বিশ্বব্যাপী অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়ে যাওয়া সত্ত্বেও দাম এখন প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে অপরিবর্তিত রয়েছে।
কেন্দ্রীয় সরকার গত মাসে পেট্রোল এবং ডিজেলের উপর আবগারি শুল্ক কমানোর ঘোষণা করেছে। সংশোধনের ফলে পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ৯.৫ টাকা কমেছে যেখানে ডিজেল প্রতি লিটারে ৭ টাকা সাশ্রয়ী হয়েছে।
একেই পেট্রোলের দাম নিয়ে মানুষের হাজারও চিন্তা থাকে। কখন বেড়ে যায় তার নেই ঠিক। এমন সময়ে ছোট্ট গুজব গুজরাতে আহমেদাবাদে ব্যাপক সমস্যার সৃষ্টি করল। সৌজন্যে সোশ্যাল মাধ্যমের ভুল খবর। আর তা শুনেই হাজার হাজার মানুষ পেট্রোল পাম্পে ছুটে এলেন পেট্রোল পাম্পে , একটু পেট্রোল গাড়িতে তুলে রাখতে। দেখা গেল ব্যাপক বিশৃঙ্খলার ছবি। যদিও এতে পেট্রোল পাম্পগুলির বেশ ভালোই লাভ হয়েছে তা বলা যেতেই পারে।
জানা গিয়েছে যে পেট্রোল পাম্প মালিকদের সম্ভাব্য ধর্মঘটের গুজব সোশ্যাল মিডিয়ায় হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে। আর তাতেই সে এক অদ্ভুত চিত্র দেখা গেল। যেন মনে হবে দেশে পেট্রোলের আকাল পড়ে গিয়েছে। অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো। এমন খবর মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েছে। তাই রাতবিরেতে মানুষ ভিড় জমান শেষ পেট্রোল গাড়িতে সঞ্চয় করে রাখতে। আসলে ঘটনা হল ধর্মঘটের গুজবের।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচন: শরদ পাওয়ার কি সর্বসম্মত বিরোধী প্রার্থী? তৃণমূলের পদক্ষেপ নিয়ে জল্পনা