রেলের সুরক্ষাকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব, কী ব্যবস্থা নিচ্ছে রেলমন্ত্রক, জানিয়েছেন পীয়ূষ গোয়েল
গত সেপ্টেম্বর মাসে দায়িত্ব রেলমন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছেন পীযূষ গোয়েল। তারপর থেকেই রেলের সুরক্ষা ও যাত্রী নিরাপত্তায় একের পর এক ব্য়বস্থা নিয়ে চলেছেন তিনি। বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বর মাসে দায়িত্ব রেলমন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েছেন পীযূষ গোয়েল। তারপর থেকেই রেলের সুরক্ষা ও যাত্রী নিরাপত্তায় একের পর এক ব্য়বস্থা নিয়ে চলেছেন তিনি। কোথায় কোথায় খামতি রয়েছে তার পর্যবেক্ষণে বিভিন্ন সময়ে বৈঠকও করেছেন তিনি। রেলের সুরক্ষা ও যাত্রী নিরাপত্তায় খামতি কোথায়, এই প্রশ্নের উত্তর উঠে এসেছে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যার মধ্যে অন্যতম হল রেলের ট্র্যাকের রক্ষণাবেক্ষণ।
ট্র্যাকের
সুরক্ষা
ট্র্যাককে
রেলের
সুরক্ষায়
অগ্রাধিকার
দেওয়া
হবে
বলে
জানিয়েছেন
রেলমন্ত্রী
পীযূষ
গোয়েল।
পরিসংখ্যান
বলছে
২০১৬-১৭
সালে
ঘটে
যাওয়া
রেল
দুর্ঘটনাগুলির
মধ্যে
৩৪
শতাংশই
হচ্ছে
রক্ষীবিহীন
লেভেল
ক্রসিংয়ের
জন্য।
২০১৯
সালের
মধ্যে
দেশের
সমস্ত
রক্ষীবিহীন
লেভেল
ক্রসিংগুলি
তুলে
দিতে
'স্পিড,
স্কিল
ও
স্কেল'
নামে
একটি
স্লোগানও
চালু
করেছেন
রেলমন্ত্রী
পীযূষ
গোয়েল।
গত
বছরের
তুলনায়
মেন্টেনেন্স
ব্লক
১৩
শতাংশ
বেড়েছে।
সময়মত
ট্র্যাক
পরিবর্তন
বা
রক্ষণাবেক্ষণকে
সর্বোচ্চ
গুরুত্ব
দেওয়া
হয়েছে।
নয়া
ট্র্যাকের
জন্য
রেলমন্ত্রক
৭
লক্ষ
টন
রেল
কিনেছে
খোলা
বাজার
থেকে।
ট্রেনের
বেলাইন
হওয়ার
ঘটনা
ট্রেনের
বেলাইন
হওয়ার
পেছনে
মূলত
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের
ভুল
ও
কামরার
যান্ত্রিক
ত্রুটিকেই
ধরা
হয়।
সেইসঙ্গে
হিউম্যান
এরর
বা
মানুষের
ভুল
তো
আছেই।
ফলে
যেই
সমস্ত
এলাকায়
দুর্ঘটনাপ্রবণ,
সেখানে
অবিলম্বে
রেল
ট্র্যাক
পরিবর্তনের
নির্দেশ
দেওয়া
হয়েছে।
নয়া
আধুনিক
কোচ
নির্মাণ
যাত্রী
সুরক্ষায়
শুধুমাত্র
নতুন
আধুনিক
জার্মানির
এলএইচবি
কোচ
নির্মাণের
সিদ্ধান্ত
নেওয়া
হয়েছে।
সেইসঙ্গে
প্রথাগত
আইসিএফ
কোচ
নির্মাণও
বন্ধ
করে
দিতে
বলা
হয়েছে।
জার্মানির
লিঙ্ক
হফম্যান
বশ
কোচগুলি
ভারতের
কপুরথলায়
তৈরি
হয়।
প্রযুক্তির
উন্নয়ন
প্রযুক্তির
উন্নয়নে
সবার
আগে
পুরনো
ম্যানুয়াল
ইন্টারলকিং
সিগন্যাল
পাল্টে
ফেলে
স্বয়ংক্রিয়
সিগন্য়াল
ইন্টারলকিং
করা
হচ্ছে
সারা
দেশেই।
কয়েক
মাসের
মধ্যেই
মুম্বইয়ের
সমস্ত
লোকাল
ট্রেনে
সিসিটিভি
বসানো
হচ্ছে।
ধাপে
ধাপে
সারা
দেশেই
এই
ব্যবস্থা
চালু
হবে।
কর্মী
দক্ষতা
দক্ষ
কর্মচারী
ছাড়া
রেলের
সুরক্ষা
ও
নিরাপত্তা
সুনিশ্চিত
করা
সম্ভব
নয়
বলেই
মনে
করে
রেলমন্ত্রক।
এতদিন
যেভাবে
রেলের
কাজ
হয়ে
এসেছে
সেই
কর্মসংস্কৃতিতে
পরিবর্তন
জরুরি।
সেকারণেই
একগুচ্ছ
ব্যবস্থা
নিয়েছে
রেলমন্ত্রক।
রেলের
ট্র্যাকের
রক্ষণাবেক্ষণ
করছেন
যারা,
তাদের
সুরক্ষা
ব্যবস্থা
খতিয়ে
দেখতে
একটি
৫
সদস্যের
কমিটি
তৈরি
করা
হয়েছে।
এছাড়াও
মুম্বইয়ে
ফুটওভার
ব্রিজ
দুর্ঘটনার
পর
দেশের
ফুটওভারব্রিজগুলির
সম্প্রসারণ,
এসকেলেটার,
ও
প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা
নিতে
বিশেষ
কমিটি
গঠন
করা
হয়েছে।
[আরও পড়ুন: রেলকে নতুন দিশা মন্ত্রীর, ৫ বছরে ১০ লক্ষ নতুন চাকরির সম্ভাবনা]