রেল বাজেট ২০১৪-১৫: এক নজরে
জনসাধারণ এক্সপ্রেস
১.
আমেদাবাদ-দ্বারভাঙ্গা
ভায়া
সুরাত
২.
জয়নগর-মুম্বই
৩.
মুম্বই-গোরক্ষপুর
৪.
সহর্ষ-আনন্দ
বিহার
ভায়া
মোতিহারি
৫.
সহর্ষ-অমৃতসর
প্রিমিয়াম এক্সপ্রেস
৬.শালিমার-চেন্নাই
৭.
মুম্বই
সেন্ট্রাল-নয়াদিল্লি
৮.
সেকেন্দ্রবাদ-হজরত
নিজামুদ্দিন
৯.
জয়পুর-মাদুরাই
১০.
কামাখ্যা-বেঙ্গালুরু
এসি এক্সপ্রেস
১১.
বিজয়ওয়াডা-নয়াদিল্লি
(রোজ)
১২.
লোকমান্য
তিলক
টার্মিনাস-লখনউ
(সাপ্তাহিক)
১৩.
নাগপুর-পুণে
(সাপ্তাহিক)
১৪.
নাগপুর-অমৃতসর
(সাপ্তাহিক)
১৫.
নাহারলাগুন-নয়াদিল্লি
(সাপ্তাহিক)
১৬.
নিজামুদ্দিন-পুণে
(সাপ্তাহিক)
এক্সপ্রেস ট্রেন
১৭.
আমেদাবাদ-পাটনা
(সাপ্তাহিক)
ভায়া
বারাণসী
১৮.
আমেদাবাদ-চেন্নাই
(দ্বি-সাপ্তাহিক)
১৯.
ব্যাঙ্গালোর-ম্যাঙ্গালোর
(রোজ)
২০.
ব্যাঙ্গালোর-শিমোগা
(দ্বি-সাপ্তাহিক)
২১.
বান্দ্রা-জয়পুর
(সাপ্তাহিক)
২২.
বিদর-মুম্বই
(সাপ্তাহিক)
২৩.
ছাপরা-লখনউ
(ত্রি-সাপ্তাহিক)
ভায়া
বারাণসী
২৪.
ফিরোজপুর-চণ্ডীগড়
(সপ্তাহে
ছ'দিন)
২৫.
গুয়াহাটি-নাহারলাগুন
(রোজ)
২৬.
গুয়াহাটি-মুরকংসেলেক
(রোজ)
২৭.
গোরক্ষপুর-আনন্দ
বিহার
(রোজ)
২৮.
হাপা-বিলাসপুর
(রোজ)
ভায়া
নাগপুর
২৯.
হজুর
সাহিব
নান্দেদ-বিকানির
(সাপ্তাহিক)
৩০.
ইন্দোর-জম্মু
তঈ
(সাপ্তাহিক)
৩১.
কামাখ্যা-কাটরা
(সাপ্তাহিক)
ভায়া
দ্বারভাঙ্গা
৩২.
কানপুর-জম্মু
তঈ
(দ্বি-সাপ্তাহিক)
৩৩.
লোকমান্য
তিলক-আজমগড়
(সাপ্তাহিক)
৩৪.
মুম্বই-কাজিপেট
(সাপ্তাহিক)
৩৫.
মুম্বই-পলিতানা
(সাপ্তাহিক)
৩৬.
নয়াদিল্লি-ভাতিন্দা
শতাব্দী
এক্সপ্রেস
(দ্বি-সাপ্তাহিক)
৩৭.
নয়াদিল্লি-বারাণসী
(রোজ)
৩৮.
হাওড়া-পারাদ্বীপ
(সাপ্তাহিক)
৩৯.
পারাদ্বীপ-বিশাখাপত্তনম
(সাপ্তাহিক)
৪০.
রাজকোট-রেওয়া
(সাপ্তাহিক)
৪১.
রামনগর-আগ্রা
(সাপ্তাহিক)
৪২.
টাটানগর-বইয়াপ্পনহল্লি
(ব্যাঙ্গালোর)
(সাপ্তাহিক)
৪৩.
বিশাখাপত্তনম-চেন্নাই
(সাপ্তাহিক)
প্যাসেঞ্জার ট্রেন
৪৪.
বিকানির-রেওয়ারি
(রোজ)
৪৫.
ধারওয়াড়-দন্ডেলি
(রোজ)
৪৬.
গোরক্ষপুর-নওতনওয়া
(রোজ)
৪৭.
গুয়াহাটি-মেন্দিপাথর
(রোজ)
৪৮.
হাটিয়া-রৌরকেল্লা
৪৯.
বিন্দুর-কাসাড়গোড
(রোজ)
৫০.
রাঙ্গাপাড়া
নর্থ-রঙ্গিয়া
(রোজ)
৫১.
যশবন্তপুর-তুমকুর
(রোজ)
মেমু ট্রেন
৫২.
ব্যাঙ্গালোর-রামনগরম
(সপ্তাহে
ছ'দিন)
৫৩.
পলওয়াল-দিল্লি-আলিগড়
ডেমু ট্রেন
৫৪.
ব্যাঙ্গালোর-নীলমঙ্গল
(রোজ)
৫৫.
ছাপরা-মন্দুয়াডিহ
(সপ্তাহে
ছ'দিন)
৫৬.
বারামুলা-বানিহাল
(রোজ)
৫৭.
সম্বলপুর-রৌরকেল্লা
(সপ্তাহে
ছ'দিন)
৫৮.
যশবন্তপুর-হোসুর
(সপ্তাহে
ছ'দিন)
- ১১টি ট্রেনের যাত্রাপথ বেড়েছে। এর মধ্য রয়েছে ৬৮০০২/ ৬৮০০৭ হাওড়া-বেলদা মেমু প্যাসেঞ্জার জলেশ্বর পর্যন্ত।
- পুরনো লাইন মেরামতি, প্রহরীবিহীন লেভেল ক্রসিং, আন্ডারপাস, ওভারব্রিজ ইত্যাদি তৈরিতে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ খরচ
- রেললাইনে ফাটল চিহ্নিত করতে ইউবিআরডি (আলট্রাসোনিক ব্রোকেন রেল ডিটেকশন সিস্টেম) প্রযুক্তির সহায়তা
- আরপিএফে চার হাজার মহিলা কনস্টেবল নিয়োগ
- মুম্বই-আমেদাবাদ রুটে বুলেট ট্রেন
- উচ্চ-গতিসম্পন্ন ট্রেন চালাতে হীরক চতুর্ভুজ নেটওয়ার্ক তৈরি হবে। যে যে রুটে ১৬০-২০০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলবে, সেইগুলি হল:
১.
দিল্লি-আগ্রা
২.
দিল্লি-চণ্ডীগড়
৩.
দিল্লি-কানপুর
৪.
নাগপুর-বিলাসপুর
৫.
মহীশূর-ব্যাঙ্গালোর-চেন্নাই
৬.
মুম্বই-গোয়া
৭.
মুম্বই-আমেদাবাদ
৮.
চেন্নাই-হায়দরাবাদ
৯.
নাগপুর-সেকেন্দ্রবাদ
- উত্তর-পূর্বাঞ্চলের দুর্গম এলাকায় চলা রেল প্রকল্পগুলি শেষ করতে বরাদ্দ হল ৫১১৬ কোটি টাকা। গতবারের চেয়ে এটা ৫৪ শতাংশ বেশি।
- দেশের বন্দরগুলিকে জুড়তে 'সাগরমালা প্রকল্প' নিল রেল। এ জন্য চার হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল।
- গত ৩০ বছরে ৬৭৬টি প্রকল্প মঞ্জুর হয়েছে। অধিকাংশই ঝুলে রয়েছে। এই প্রকল্পগুলির ভবিষ্যৎ নির্ধারণে একটি বোর্ড গঠন করা হবে।
- প্ল্যাটফর্ম টিকিট এবং অসংরক্ষিত টিকিটও কাটা যাবে ইন্টারনেটে। সব স্টেশনে রিটায়ারিং রুমও আগে থেকে 'বুক' করা যাবে ইন্টারনেটে।
- রেল-পর্যটনকে আরও জনপ্রিয় করতে বিভিন্ন পর্যটনস্থলগুলিকে জুড়বে রেল। সেই অনুযায়ী দেবী সার্কিট, জ্যোতির্লিঙ্গ সার্কিট, জৈন সার্কিট, মুসলিম সার্কিট, মন্দির সার্কিট ইত্যাদি চিহ্নিত করার কাজ শুরু হবে।
- স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শ ছড়িয়ে দিতে বিশেষ ট্রেন চালাবে রেল।
- ট্রেনে খাবারের মান কেমন, তা নিয়ে আইভিআরএসের মাধ্যমে অভিযোগ জানানো যাবে। মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীরা এসএমএস, ই-মেইল করে খাবারের অর্ডার দিতে পারবেন। বড় বড় স্টেশনগুলিতে তৈরি হবে ফুড কোর্ট। সেখানে স্থানীয় খাবার বিক্রিতে উৎসাহ দেওয়া হবে।
- স্টেশনগুলিতে পরিষ্কার-পরিছন্নতার কাজে গতি আনতে গতবারের চেয়ে ৪০ শতাংশ বাজেট বরাদ্দ বেড়েছে। সিসিটিভি লাগিয়ে নজর করা হবে সাফাইকর্মীদের কাজ। টিকিটের পিছনে হেল্পলাইন নম্বর থাকবে। অপরিচ্ছন্ন শৌচালয়ের কথা যাত্রীরা জানাতে পারবেন ওই নম্বরে ফোন করে। ট্রেনে বাড়ানো হবে জৈব-শৌচাগারের সংখ্যা।
- এখন ৪০০টি ট্রেনে অন-বোর্ড হাউস কিপিং পরিষেবা পাওয়া যায়। সব গুরুত্বপূর্ণ মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনে তা চালু হচ্ছে।
- রেলের সব অফিসকে আগামী পাঁচ বছরে কাগজবিহীন করার ভাবনা। অর্থাৎ ফাইল চালাচালির কাজ হবে কম্পিউটারে।
- গন্তব্যে ট্রেন পৌঁছনোর কিছুক্ষণ আগে যাত্রীদের মোবাইলে চলে আসবে অ্যালার্ট।
- সব স্টেশনে ডিজিটাল সংরক্ষণ তালিকা চালু হবে।
- রেলকর্মীদের কল্যাণে মাথাপিছু ব্যয় ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮০০ টাকা করা হল।
- রেলকর্মীদের মেধাবী সন্তানদের পুরস্কৃত করার ব্যবস্থা চালু।
- চালকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে এয়ার-কন্ডিশন ইঞ্জিন চালুর প্রস্তাব।
- রেলকর্মী ও সমাজের পিছিয়ে পড়া অংশের ছেলেমেয়েদের জন্য রেলওয়ে বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির প্রস্তাব।
- রেলের পরিকাঠামো, পরিষেবা ইত্যাদি ক্ষেত্রে পিপিপি (পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ) মডেল অনুসৃত হবে। রেলে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের ভাবনাচিন্তা চলছে বলেও জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী ডি ভি সদানন্দা গৌড়া।