দেশ দুই সীমান্তে হুমকির সম্মুখীন হলে...! সেনাবাহিনীতে অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে মোদী সরকারকে সতর্ক করলেন রাহুল
সশস্ত্র বাহিনীর (Indian Army) নিয়োগে অগ্নিপথ প্রকল্পের (agnipath scheme) ঘোষণার পরের দিনই বিষয়টি নিয়ে নরেন্দ্র মোদীর (narendra modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারকে সতর্ক করলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এই অগ্নিপথ প্র
সশস্ত্র বাহিনীর (Indian Army) নিয়োগে অগ্নিপথ প্রকল্পের (agnipath scheme) ঘোষণার পরের দিনই বিষয়টি নিয়ে নরেন্দ্র মোদীর (narendra modi) নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারকে সতর্ক করলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। এই অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর মর্যাদা, ঐতিহ্য, বীরত্ব ও শৃঙ্খলার সঙ্গে আপস করা হচ্ছে কিনা, সেই প্রশ্নও তুলেছেন রাহুল গান্ধী (rahul gandhi)।
|
প্রকল্পের বিরোধিতায় রাহুলের টুইট
অগ্নিপথ প্রকল্পের বিরোধিতা করে রাহুল গান্ধী বলেছেন, ভারত যখন দুটি ফ্রন্টে হুমকির সম্মুখীন হয়, তখন অগ্নিপথ প্রকল্প অনাকাঙ্খিতভাবে দেশের সশস্ত্র বাহিনীর কার্যকারিতা হ্রাস করে। তিনি বলেছেন, বিজেপি সরকারকে দেশের সামরিক বাহিনীর মর্যাদা, ঐতিহ্য, বীরত্ব এবং শৃঙ্খলার সঙ্গে আপস করা বন্ধ করতে হবে।
|
নিন্দা করেছিলেন প্রিয়ঙ্কাও
রাহুল গান্ধীর আগে প্রিয়ঙ্কা গান্ধীও অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে সরকারের নিন্দা করেছিলেন। টুইটে তিনি বলেছিলেন বিজেপির সরকার দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে পরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে রূপান্তরিত করেছে। তিনি প্রশ্ন করেছেন, কে বিজেপি সরকার সশস্ত্র বাহিনীতে নিয়োগ পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে পরিণত করেছে, সেই প্রশ্ন তিনি করেছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন, যাঁরা সেনাবাহিনীতে কয়েক বছর ধরে কাজ করছে, তাঁরা কি সরকারের কাছে বোঝা হয়ে যাচ্ছে?
সেনাবাহিনীর জন্য অগ্নিপথ প্রকল্প
মঙ্গলবার
প্রতিরক্ষামন্ত্রী
রাজনাথ
সিং
তিন
বাহিনীর
প্রধানের
উপস্থিতিতে
অগ্নিপথ
প্রকল্পের
কথা
ঘোষণা
করেছিলেন।
যেখানে
বলা
হয়েছিল
১৭.৫
থেকে
২১
বছরের
মধ্যে
থাকা
তরুণরা
স্থলসেনা,
নৌসেনা
কিংবা
বায়ুসেনায়
যোগ
দিতে
পারবে
চার
বছরের
জন্য।
চার
বছর
পরে
এঁদের
মধ্যে
থেকে
২৫%কে
রেখে,
বাকিদের
ছেড়ে
দেওয়া
হবে।
৪
বছর
কাজ
করার
সময়
তাঁরা
অগ্নিবীর
নামে
পরিচিত
হবেন।
যাঁরা
এই
চারবছর
কাজ
করবে,
তাঁরা
কোথাও
প্রাক্তন
সেনাকর্মী
পরিচয়
দিতে
পারবেন
না।
তাঁদের
অবসরকালীন
অন্য
কোনও
সুবিধাও
দেওয়া
হবে
না।
সরকারের
তরফ
থেকে
ব্যাখ্যা
দিয়ে
বলা
হয়েছিল
সরকার
সেনাবাহিনীতে
গড়
বয়স
কমিয়ে
আনতে
চায়।
এছাড়াও
অন্য
সেক্টরে
কর্মসংস্থানে
দক্ষ
কর্মী
তৈরি
করতে
চায়।
উদ্বেগপ্রকাশ প্রবীণ সমর বিশেষজ্ঞদের
প্রবীণ সমর বিশেষজ্ঞদের সরকারের এই প্রকল্প নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে। তাঁরা বলছেন, সুশীল সমাজে যুদ্ধ-প্রশিক্ষিতদের উপস্থিতি নিয়ে। এব্যাপারে পরবর্তী সময়ে আইনশৃঙ্খলাজনিত সমস্যা হতে পারেবলেও মনে করছেন তাঁরা। তা ছাড়াও স্বল্পমেয়াদী এবং চুক্তিভিক্তিক নিয়োগের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা।
আরও দামী হচ্ছে নতুন এলপিজি সংযোগ! দাম বৃদ্ধি রেগুলেটারেরও