উত্তরপ্রদেশের গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি রাহুল গান্ধীর
এই ঘটনায় সরকাররে বিরুদ্ধে তীব্র অসন্তোষ তৈরি হয় গ্রামবাসীদের মধ্যে। পীড়িতাদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করার পর রাহুল গান্ধী জানান, পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, ক্ষতিপূরণ তাঁরা চান না। কারণ টাকা দিয়ে কোনও মহিলার সম্মান আর প্রাণ ফেরত পাওয়া যায় না। তাঁদের দাবি, অভিযুক্তদের পর্যাপ্ত শাস্তি হোক। কিন্তু একইসঙ্গে রাজ্য সরকারের বিচার ব্যবস্থার উপর তাঁদের আস্থা নেই বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
গত ২৭ মে গ্রামের দুই দলিত কন্যাকে ধর্ষণ করা হয়। এর পর জীবন্ত অবস্থায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেয় ধর্ষণকারীরা। এরফলেই মৃত্যু হয় দুই বোনের। শুক্রবারদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং ও সংবাদমাধ্যমের চাপে পড়ে ফার্স্ট ট্র্যাক আদালত গঠনের ঘোষণা করেছে। ওই ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত ৫ জনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। কিন্তু এখনও অধরা ২ জন।
প্রথমে শুক্রবারই বাদৌন যাওয়ার কথা ছিল রাহুলের। কিন্তু পরে তা বাতিল করা হয়। এর পর শনিবার সকালেই বাদৌনে পৌছন কংগ্রেস সহ সভাপতি। এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক এবং উত্তরপ্রদেশের দায়িত্বে থাকা মধুসূদন মিস্ত্রি, পিসিসি-র রাজ্। প্রধান নির্মল খাতরি, এআইসিসি-র তফসিলি জাতির সভাপতি কে রাজুও এদিন রাহিল গান্ধীর সঙ্গে বাদৌনে যান।