দেশে বর্তমান বিভেদ ও ঘৃণার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েই এগোচ্ছে ভারত জোড়ো যাত্রা, মহারাষ্ট্র থেকে হুঙ্কার রাহুলের
Array
ভারত জোড়ো যাত্রা গত সেপ্টেম্বর মাসে শুরু হয়েছে। কন্যাকুমারী থেকে তা শুরু হয়। তা কাশ্মীর পর্যন্ত হওয়ার কথা। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী আর ৩৫০০ কিলোমিটারের এই রাস্তা হেঁটে জনসংযোগ করবেন।
মহারাষ্ট্রে রাহুল
এই
যাত্রা
সোমবার
মহারাষ্ট্রে
পৌঁছেছে
কর্নাটক
ঘুরে
তেলঙ্গানার
পর।
রাহুল
গান্ধী
বলেছেন
যে,
দু'মাস
আগে
ভারত
জোড়ো
যাত্রা
শুরু
হয়েছে।
তা
শত
বাধা
বিপত্তি
পেরিয়েছে।
এবার
তা
গন্তব্যস্থল
শ্রীনগর
পর্যন্ত
পৌঁছবেই।
যাত্রার উদ্দেশ্য
মহারাষ্ট্রে
পৌঁছনোর
পরই
উপস্থিত
সমর্থকদের
উদ্দেশে
রাহুল
গান্ধী
বলেন,
'এই
যাত্রার
উদ্দেশ্য
দেশে
বর্তমান
বিভেদ
ও
ঘৃণার
বিরুদ্ধে
সোচ্চার
হওয়া।
ভারতের
মধ্যে
সংযোগ
স্থাপন
করা
ও
এর
উদ্দেশ্য
।
তিনি
এদিন
আরও
বলেছেন,
অন্য
কোথাও
কোনও
শক্তি
এই
যাত্রাকে
থামাতে
পারবে
না
যাত্রা
শুরু
থেকে
শেষের
মধ্যে
।
তিনি
বলেন,
একমাত্র
শ্রীনগরে
থামবে
এই
যাত্রা
।
রাহুল
আরও
বলেন
জনগণের
উদ্দেশ্যে
বলেছেন,
'সকলের
কাছে
আমাদের
দরজা
ও
মন
খোলা
রয়েছে
সে
তিনি
কৃষক
হোক
বা
শ্রমিক,
প্রবীণ
নাগরিক,
যুব
বা
ব্যবসায়ী,
।'
তিনি
আরও
বলেন,
'আমরা
সবার
দুর্দশার
কথা
শুনতে
চাই।'
মোদী সরকারকে নিশানা
মোদী
সরকারকে
নিশানা
করে
রাহুল
বলেন,
'নাগরিকদের
মেরুদন্ড
ভেঙে
দিয়েছে
নোটবন্দির
প্রধানমন্ত্রী
মোদীর
নীতি।
বেকারত্ব
ও
মূল্যস্ফীতির
সঙ্গে
লড়াই
করছেন
এখন
সবাই।'
ভারত
জোড়ো
যাত্রাকে
থেকে
বিজেপি
ও
প্রধানমন্ত্রীকে
নিশানা
করে
আক্রমণ
অব্যাহত
রেখেছেন
রাহুল
গান্ধী।
শনিবার
নতুন
করে
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী
ও
কেন্দ্র
সরকারকে
আক্রমণ
করে
বলেন,
দেশে
বেকারত্ব
২০১৪
সালের
থেকে
বর্তমানে
অনেক
বেশি।
মুদ্রাস্ফীতি
ক্রমেই
বেড়ে
চলেছে।
দেশের
সরকার
মুদ্রাস্ফীতি
নিয়ন্ত্রণ
করতে
পারছে
না।
অভিযোগ
তেলেঙ্গানায়
মেদক
জেলার
পেদ্দাপুর
গ্রামে
বক্তব্য
রাখতে
গিয়ে
কংগ্রেস
সাংসদ
রাহুল
গান্ধী
অভিযোগ
করে
ভারতীয়
রেল
ও
BHEL
এর
মতো
সংস্থাকে
বেসরকারিকরণ
করছে।
পদযাত্রার
সময়
যখনই
আমি
যুবকদের
সঙ্গে
কথা
বলি,
তখনই
তাঁরা
বেকারত্ব
নিয়ে
কথা
বলেন।
আপনারা
নিশ্চয়
লক্ষ্য
করেছেন,
২০১৪
সালের
তুলনায়
বর্তমানে
বেকারত্ব
ও
মুদ্রাস্ফীতি
কতটা
বেড়ে
গিয়েছে।
তিনি
বক্তব্য
রাখার
সময়
কৃষক
নাগি
রেড্ডিকে
ডেকে
নেন
মঞ্চে।
রাহুল
গান্ধী
তাঁকে
কৃষকদের
বর্তমান
অবস্থা
বর্ণনার
করতে
বলেন।