কেরলের পর এবার নাগরিকত্ব আইন বাতিলের প্রস্তাব পেশ পাঞ্জাব বিধানসভায়
কেরলের পর এবার নাগরিকত্ব আইন বাতিলের প্রস্তাব পেশ পাঞ্জাব বিধানসভায়
দেশ
জুড়ে
নাগরিকত্ব
আইন
বিরোধী
প্রতিবাদ
যতো
তীব্রতর
হচ্ছে
ততই
ক্রমশ
এই
'কালা’
আইনের
বিরুদ্ধে
মুখ
খুলছে
একের
পর
এক
রাজ্য।
করলের
পর
এবার
নাগরিকত্ব
আইনের
বাতিলের
প্রস্তাব
পাশ
হতে
চলেছে
পাঞ্জাব
বিধানসভায়।
চলতি অধিবেশনেই পাশ প্রস্তাব
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া পাঞ্জাব বিধানসভার দুই দিনের বিশেষ অধিবেশনটির দ্বিতীয় দিনে মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দার সিং এই প্রস্তাবটি পেশ করতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই এই নিয়ে জোরদার তোড়জোর শুরু হয়েছে বলেও জানা রয়েছে। যদিও পাল্টা বিরুদ্ধতার সুর ভেসে আসছে বিরোধীদের তরফেও।
এনপিআর নিয়ে কেন্দ্র রাজ্য বৈঠক
এদিকে ২০২০ সালের আদমশুমারি নিয়ে কেন্দ্র ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারগুলির সাথে একটি বৈঠকের বৈঠকের ডাক দিয়েছে। যেখানে দেশব্যাপী জাতীয় নাগরিক পঞ্জী বা এনআরসি তৈরির প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে জাতীয় জনসংখ্যা নিবন্ধন বা এনপিআরের ভূমিকা নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এমতাবস্থায় পাঞ্জাব সরকারের এই ভূমিকাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।
তৈরি খসড়া প্রস্তাব
সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে এই বিষয়ে একটি খসড়া প্রস্তাবনাও তৈরি করা হয়েছে পাঞ্জাব বিধানসভার তরফে। যেখানে বলে হয়েছ, " "সিএএ-র কারণে সাড়া দেশব্যাপী ব্যাপক বিক্ষোভের ফলে তীব্র সামাজিক অস্থিরতা ও দেশব্যাপী মানুষের মধ্যে একটা ক্ষোভের সঞ্চার করেছে। পাঞ্জাবেও সমাজের সকল শ্রেণির মানুষ এই আইনের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ সামিল হয়েছিল।"
বিধানসভায় প্রস্তাবের পক্ষে কংগ্রেসের রয়েছে সংখ্যাধিক্য
১১৭ আসনের বিধানসভায় এই প্রস্তাবটি সহজেই পাশ হবে বলে মনে করা হচ্ছে কারণ এখানে ক্ষমতাসীন কংগ্রেসের রয়েছে ৮০ টি আসন। অন্যদিকে মুখ্যমন্ত্রী অবশ্য এই সপ্তাহের শুরুতেই বলেছিলেন যে তিনি বিজেপি শরিক শিরোমণি অকালি দল বা এসএডি সহ বিরোধী দলগুলির কাছেও এই প্রস্তাবের পক্ষে সর্বসম্মতিক্রমে দাঁড়ানোর জন্য অনুরোধ করবেন।
রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে 'বিতর্কিত' মন্তব্য, অধ্যাপককে 'শিক্ষা' দিতে চান মন্ত্রী