এনসেফেলাইটিসের শিশুদের মৃত্যু মিছিল! উঠে আসছে বিভিন্ন কারণ
বিহারে এনসেফেলাইটিসে মৃত্যুর সংখ্যা ইতিমধ্যেই একশো ছাড়িয়ে গিয়েছে। শুধুমাত্র মুজফফরপুরেই মৃত্যু হয়েছে, একশো চারটির শিশুর। শুধুমাত্র রবিবারেমৃত্যু হয়েছে ২০ টি শিশুর।
বিহারে এনসেফেলাইটিসে মৃত্যুর সংখ্যা ইতিমধ্যেই একশো ছাড়িয়ে গিয়েছে। শুধুমাত্র মুজফফরপুরেই মৃত্যু হয়েছে, একশো চারটির শিশুর। শুধুমাত্র রবিবারে মৃত্যু হয়েছে ২০ টি শিশুর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যাকিউট এনসেফেলাইটিস বিভিন্ন কারণের জন্য হতে পারে। যার মধ্যে রয়েছে অত্যধিক তাপ, আর্দ্রতা, ডিহাইড্রেশন এবং খালি পেটে লিচু খাওয়ার মতো কারণ।
রোগের উৎসস্থল মুজফফরপুর
ভারতে
সব
থেকে
বেশি
লিচু
উৎপন্ন
হয়
বিহারের
মুজফফরপুরে।
আর
প্রত্যেক
বছরের
এপ্রিল
থেকে
জুন
একই
ধরনের
মৃত্যু
খবর
পাওয়া
যায়।
ন্যাশনাল
হেলথ
পোর্টালে
দেখা
যাচ্ছে
অপুষ্টিতে
ভোগা
শিশুরা
প্রতিবছরই
লিচুর
বাগানে
যায়।
রোগের
কারণ
হিসেবে
বলা
হচ্ছে
শিশুরা
পাকা
লিচুর
পাশাপাশি
কাঁচা
লিচুও
খেয়ে
থাকে।
১৯৭৮
সাল
থেকে
বিহারে
এই
ধরনের
মৃত্যু
যেন
স্বাভাবিক
ঘটনার
মতোই
হয়ে
দাঁড়িয়েছে।
বিহারের
মুজফফরপুরের
পাশাপাশি
উত্তর
প্রদেশের
গোরক্ষপুরের
এই
ধরনের
মৃত্যু
সরকারের
নজরে
রয়েছে।
২০১৮
সালে
উত্তর
প্রদেশে
১৮৭
টি
শিশুর
মৃত্যু
হয়েছিল
একই
ধরনের
রোগের
লক্ষণ
নিয়ে।
অ্যাকিউট এনসেফেলাইটিসের লক্ষণ
হাম,
মামস,
জার্মান
হাম,
হার্পিস
ভাইরাস,
চিকেনপক্স,
এপসটিন
বার
ভাইরাস,
ওয়েস্ট
নাইল
ভাইরাস,
ব্যাকটিরিয়া
সংক্রমণ,
টক্সোপ্লাজমোসিসের
বিস্তার
যা
কিনা
বিড়ালের
মুখেও
হয়ে
থাকে।
লিচুই কি প্রধান কারণ?
বিহারের
মুজফফরপুরে
শিশু
মৃত্যুর
কারণ
হিসেবে
যেসব
কারণ
উঠে
আসছে
তার
মধ্যে
প্রথমেই
রয়েছে
রক্তে
শর্করার
অনুপস্থিতি।
আর
বেশিরভাগ
শিশুই
সমাজের
খুবই
নিচুতলার।
দারিদ্রের
কারণে
তারা
পর্যাপ্ত
খাবার
পায়
না।
এইসব
শিশুরা
অনেকটা
সময়
ব্যয়
করে
লিচু
ক্ষেতে।
পাকা
লিচুর
পাশাপাশি
তারা
কাঁচা
লিচুও
খায়।
দারিদ্রের
কারণে
এইসব
শিশু
অনেক
সময়ই
পেট
ভরে
খেতে
পায়
না।
অনেকের
রাতের
খাবারও
জোটে
না।
যার
ফলেই
রক্তে
শর্করার
মাত্রা
কমতে
থাকে।
তবে
বিষাক্ত
কীটনাশকের
জেরে
শিশুদের
মৃত্যু
হয়
না।
গবেষণায়
উঠে
এসেছে,
লিচুর
বীজে
থাকা
হাইপোগ্লাইসিন
এ
এবং
মিথালিন
সাইক্লো
প্রোপাইল
গ্লিসাইন
অ্যাকিউট
এনসেফেলাইটিসের
কারণ
হিসেবে।