এসপিজি নিরাপত্তা সরানোর এক সপ্তাহের মধ্যে প্রিয়াঙ্কার বাসভবনে নিরাপত্তা ভাঙল আগন্তুক গাড়ি
কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর নিরাপত্তা বড় প্রশ্নের মুখে পড়ে গিয়েছে বলে এবার অভিযোগ উঠল।
কংগ্রেস
নেত্রী
প্রিয়াঙ্কা
গান্ধীর
নিরাপত্তা
বড়
প্রশ্নের
মুখে
পড়ে
গিয়েছে
বলে
এবার
অভিযোগ
উঠল।
তাঁর
তথা
গান্ধী
পরিবারের
এসপিজি
সুরক্ষা
বলয়
উঠে
যাওয়ার
এক
সপ্তাহের
মধ্যে
প্রিয়াঙ্কার
বাড়িতে
একটি
আগন্তুক
গাড়ি
এদিন
ঢুকে
পড়েছে।
যার
মধ্যে
পাঁচজন
ছিলেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর দপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে, এই পাঁচজন গাড়ি নিয়ে সেলফি তোলার জন্য ভিতরে ঢুকে গিয়েছিলেন। এবং জেড প্লাস নিরাপত্তা থাকার পরও তা করতে সক্ষম হয়েছেন।
এই ঘটনার পরই দিল্লি পুলিশ ও সিআরপিএফ-এর মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। কে এই গাড়িটিকে ভিতরে ঢোকার অনুমতি দিয়েছিল তা নিয়ে তরজা চরমে ওঠে। সিআরপিএফ একটি অভিযোগ অবশ্য দায়ের করেছে।
প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ও তাঁর দাদা রাহুল গান্ধী ও মা সোনিয়া গান্ধীর এসপিজি সুরক্ষা বলয় তুলে নেওয়া হয়েছে। এখন তাঁদের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে জেড প্লাস নিরাপত্তা রক্ষীরা।
আধা সেনাবাহিনী এই নিরাপত্তা দিয়ে থাকে গান্ধী পরিবারকে। যেখানে এসপিজি সুরক্ষা বলয়ে শুধু গার্ড নয়, উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন গাড়ি, জ্যামার, কনভয়ে অ্যাম্বুল্যান্স থাকে। তবে এই মুহূর্তে তা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সারাদেশের মধ্যে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এসপিজি সুরক্ষা বলয় রয়েছে।
১৯৮৮ সালে এসপিজি সুরক্ষা বলয় আইন পাস হয়। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী ও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীদের এই নিরাপত্তা বলয়ে রাখার কথা বলা হয়েছিল। তবে রাজীব গান্ধীর হত্যার পর এই আইনে সংশোধনী আনা হয়। এবং গান্ধী পরিবারের বাকী সদস্যদের এই নিরাপত্তা প্রদান করা হয়েছিল। সেই সময় থেকেই সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এসপিসি সুরক্ষা বলয়ের মধ্যে থেকে এসেছেন। তবে বর্তমান মোদী সরকার সেই সুরক্ষা জেড প্লাস নিরাপত্তা বলয়ে বদলে দিয়েছে।
২০২১-এ জয়ের ফর্মুলা পেয়ে গেছেন মমতা! সেই লক্ষ্যেই প্রচারের ময়দানে ঝাঁপাচ্ছে তৃণমূল