কমরেডরা ফেসবুক, টুইটারে মত জানান, চাইছেন না কারাত
ফেসবুক হোক বা টুইটার, জনজীবনে এখন এদের প্রভাব বিস্তর। নবীন প্রজন্ম তো এতে রীতিমতো আসক্ত। তাই বিভিন্ন রাজনীতিক দল এখন এগুলিকে ব্যবহার করে জনসংযোগ বাড়াচ্ছে। বিজেপি-র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ফেসবুককে তাঁর নির্বাচনী প্রচারের আবশ্যিক অঙ্গ করে ফেলেছেন। সিপিএমের নবীন নেতা-কর্মীরা কেউ কেউ ফেসবুক, টুইটারে অ্যাকাউন্ট খুলে দলীয় ইস্যুতে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছেন। এতেই ক্ষুব্ধ প্রকাশ কারাট।
তাঁর ব্যাখ্যা, এ সব দক্ষিণপন্থী দলে চলতে পারে। কিন্তু, কমিউনিস্ট পার্টিতে নয়। কারণ সিপিএমে 'গণতান্ত্রিক কেন্দ্রিকতা' হল দলীয় শৃঙ্খলার ভিত্তি। কারও মতামত দলের অভ্যন্তরে প্রকাশ করা যেতেই পারে, কিন্তু জনসমক্ষে নয়। তা হলে, সেটা দল-বিরোধী কাজ বলে গণ্য হয়।
আপনি কী এঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবেন? তাঁর প্রত্যুত্তর, "পার্টি সদস্যদের বোঝানোর চেষ্টা চালাচ্ছি।" অর্থাৎ বিষয়টি নিয়ে তিনি অসন্তুষ্ট হলেও 'বাড়াবাড়ি' করতে নারাজ।