লোকসভায় জয়ের পর মোদী-শাহের নজরে এখন মমতার বাংলা! আরও যেসব রাজ্যে পরিবর্তনের হুঁশিয়ারি
শুধু মধ্যপ্রদেশেই নয়, পশ্চিমবঙ্গেও ক্ষমতায় পরিবর্তন হতে পারে। এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন বিজেপির সাধারণ সম্পাদকতথা মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
শুধু
মধ্যপ্রদেশেই
নয়,
পশ্চিমবঙ্গেও
ক্ষমতায়
পরিবর্তন
হতে
পারে।
এমনটাই
ইঙ্গিত
দিলেন
বিজেপির
অন্যতম
সাধারণ
সম্পাদক
তথা
মধ্যপ্রদেশের
প্রাক্তন
মন্ত্রী
কৈলাস
বিজয়বর্গীয়।
ভবিষ্যতে
এই
দুই
রাজ্যে
অনেক
কিছুই
ঘটবে
বলেও
এদিন
মন্তব্য
করেন
তিনি।
এদিকে
ইস্তফা
দেওয়ার
ইঙ্গিত
দিয়ে
রেখেছেন
কর্নাটকের
মুখ্যমন্ত্রী
এইচডি
কুমারস্বামীও।
পশ্চিমবঙ্গের ফল, বিজেপির ইঙ্গিত
রাজ্যের
৪২
টি
আসনের
মধ্যে
১৮
টিতে
জয়ী
হয়
বিজেপি।
শতাংশের
নিরিখে
বিজেপির
প্রাপ্ত
ভোট
৪০
শতাংশের
কিছু
বেশি।
যা
কিনা
তৃণমূলের
৪৩.৬
শতাংশের
অনেকটাই
কাছে।
মুকুল
রায়
ইতিমধ্যই
দাবি
করেছেন
ক্ষমতায়
থাকার
নৈতিক
অধিকার
নেই
তৃণমূলের।
অন্যদিকে
ব্যারাকপুরের
বিজেপি
সাংসদ
অর্জুন
সিং
দাবি
করে
বলেছেন,
প্রধানমন্ত্রী
দেওয়া
৪০
জনের
তালিকা
বাদ
দিয়েও
৬০
জন
বিধায়ক
তার
সঙ্গে
ফোনে
যোগাযোগ
রাখছেন।
মধ্যপ্রদেশে বিজেপির ফল
মধ্যপ্রদেশে
২৯
টি
আসনের
মধ্যে
এবার
২৮টি
আসন
দখল
করেছে
বিজেপি।
গুনা
থেকে
পরাজিত
হয়েছেন
রাহুল
গান্ধীর
অন্যতম
কাছে
জ্যোতিরাদিত্য
সিন্ধিয়া।
২০১৪-র
নির্বাচনে
মোদী
ঝড়েও
তিনি
জয়ী
হয়েছিলেন।
এবার
রাজ্য
থেকে
ছিন্দওয়ারা
কেন্দ্রে
জয়ী
হয়েছেন
মুখ্যমন্ত্রী
কমলনাথের
ছেলে
নকুল
নাথ।
মধ্যপ্রদেশের রাজনৈতিক অবস্থা
২৩০
আসন
বিশিষ্ট
মধ্যপ্রদেশ
বিধানসভায়
কংগ্রেসের
আসন
সংখ্যা
১১৪।
বিজেপির
১০৯।
একজন
বিএসপি,
একজন
একজন
সমাজবাদী
পার্টি
বিধায়ক
ছাড়াও
চারজন
নির্দল
বিধায়ক
কংগ্রেস
সরকারকে
সমর্থন
করছে।
বিজেপি
দাবি
করেছে,
অনেক
কংগ্রেস
বিধায়ক
অসন্তুষ্ট।
ভোটপর্ব
চলাকালীন
কংগ্রেস
সরকারের
বিরুদ্ধেও
রাজ্যপালের
কাছে
অভিযোগও
জানিয়েছিল
বিজেপি।
ভোটের
ফল
বেরনোর
পর
কংগ্রেস
সরকারের
চাপ
যে
আরও
বাড়ল
তা
আর
বলার
অপেক্ষা
রাখে
না।
টানাপোড়েন কর্নাটকেও
ক্ষমতার
টানাপোড়েন
চলছে
কর্নাটকেও।
জেডিএস
এবং
কংগ্রেস
জোট
করেও
কর্নাটকে
বিজেপিকে
রুখতে
পারেনি।
এরই
মধ্যে
ইস্তফার
ইঙ্গিত
দিয়ে
রেখেথেন
কর্নাটকের
মুখ্যমন্ত্রী
এইচ
ডি
কুমারস্বামী।
কর্নাটকে
২৮
টি
আসনের
মধ্যে
২৫
টিতে
জয়
পেয়েছ
বিজেপি।