প্রশান্ত কিশোরের প্রতিদ্বন্দ্বী এবার কংগ্রেসের 'হাতে'! একনজরে সুনীল কানুগোলুর সাফল্যের খতিয়ান
প্রশান্ত কিশোরের প্রতিদ্বন্দ্বী এবার কংগ্রেসের 'হাতে'! একনজরে সুনীল কানুগোলুর সাফল্যের খতিয়ান
২০২৪-এ
লোকসভার
(Loksabha
Election)
লড়াইয়ে
আর
প্রশান্ত
কিশোরের
(Prashant
Kishor)
প্রয়োজন
পড়বে
না
কংগ্রেসের
(Congress)।
ইতিমধ্যেই
কংগ্রেস
সদস্য
হিসেবে
যোগ
দিয়েছেন
একটা
সময়ে
প্রশান্ত
কিশোরের
সহযোগী
বলে
পরিচিত
সুনীল
কানুগোলু
(Sunil
Kanugolu)।
প্রশান্ত
কিশোর
কংগ্রেসের
যোগ
দিতে
না
চাইলেন
টাস্ক
ফোর্সে
অনায়াসে
যোগ
দিয়েছেন
সুনীল।
তিনি
এখন
প্রশান্ত
কিশোরের
প্রতিদ্বন্দ্বী।
তাঁর
ঝুলিতেও
ভোটকুশলী
হিসেবে
রয়েছে
সাফল্য।
কংগ্রেসের টাস্ক ফোর্স ২০২৪-এর সদস্যরা
২০২৪-এর
লোকসভা
নির্বাচনের
লক্ষ্যে
যে
টাস্কফোর্স
গঠন
করে
দিয়েছেন
সভানেত্রী
সোনিয়া
গান্ধী,
সেই
টাস্কফোর্সে
ভোটকুশলী
সুনীল
কানুগোলু
ছাড়াও
রয়েছেন
বর্ষীয়ান
নেতা
পি
চিগাম্বরম,
মুকুল
ওয়াসনিক,
জয়রাম
রমেশ,
প্রিয়ঙ্কা
গান্ধী
ভদরা,
কেসি
ভেনুগোপাল,
রণদীপ
সিং
সুরজেওয়ালা
এবং
অজয়
মাকেন।
মোদীকে জেতাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
২০১৪-তে
বিজেপি
তথা
মোদীকে
ক্ষমতায়
আনতে
প্রশান্ত
কিশোরের
পাশাপাশি
সুনীল
কানুগোলুর
নামও
উল্লেখযোগ্য।
মাত্র
২৯
বছর
বয়সে,
২০১৪-র
লোকসভা
নির্বাচনে
নরেন্দ্র
মোদীর
প্রচারে
উল্লেখযোগ্য
ভূমিকা
নিয়েছিলেন।
২০১৪-র
লোকসভা
ভোটের
পরে
প্রশান্ত
কিশোর
বিজেপির
সঙ্গ
ছাড়েন।
সেই
সময়
আদতে
কর্নাটকের
বাসিন্দা
সুনীল
কানুগোলু
অমিত
শাহের
কাছে
হয়ে
ওঠেন।
প্রশান্ত
কিশোরের
পূর্বতন
সংস্থা
সিটিজেন্স
ফর
অ্যাকাউন্টেবল
গভর্ন্যান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে
বিজেপির
প্রচারের
দায়িত্ব
নেওয়ার
অনেক
আগে
থেকে
কানুগোলুকে
নরেন্দ্র
মোদী
ব্যক্তিগত
প্রচারক
হিসেবে
নিয়োগ
করা
হয়েছিল।
২০১৭-তে এসকের কাছে পরাজিত পিকে
২০১৭
সালে
উত্তর
প্রদেশের
বিধানসভা
নির্বাচনে
প্রশান্ত
কিশোর
কংগ্রেসের
দায়িত্ব
নিয়েছিলেন।
কিন্তু
সেই
নির্বাচনে
বিজেপির
প্রচার
কৌশল
তৈরি
করেন
সুনীল
কানুগোলুই।
সেই
নির্বাচনে
কংগ্রেস
তথা
প্রশান্ত
কিশোরের
হার
হয়।
অন্যদিকে
বিজেপি
বিপুল
ভোটে
জয়লাভ
করে।
প্রকাশিত
খবর
অনুযায়ী
কানুগোলু
এখনও
পর্যন্ত
১৪
টি
নির্বাচনে
কাজ
করেছেন।
যার
মধ্যে
নটি
বিজেপির,
দুটি
ডিএমকের
হয়ে।
এছাড়াও
তিনি
অকালি
দল
এবং
এআইএডিএমকের
হয়েও
কাজ
করেছেন।
পিকের বিপরীতে এসকে
প্রশান্ত
কিশোর
আর
সুনীল
কানুগোলু
দুজনেই
ভোট
কুশলী।
২০১৪-তে
তা
একে
অপরের
সহযোগী
ছিলেন।
কিন্তু
দুই
ভোটকুশলীর
কাজে
বিস্তর
ফারাক
রয়েছে।
প্রশান্ত
কিশোরের
মিডিয়াকে
ব্যবহার
করতে
পছন্দ
করেন,
কিন্তু
সুনীল
কানুগোলু
প্রচার
বিমুখ।
প্রশান্ত
কিশোর
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
সক্রিয়
কিন্তু
সুনীল
কানুগোলে
একেবারেই
তা
নন।
কোন
ভোটে
সাফল্য
পেলে
ঢালাও
প্রচারে
ভালবাসেন
প্রশান্ত
কিশোর।
কিন্তু
সুনীল
কানুগোলু
তা
নন।
যে
কারণে
২০১৭-তে
উত্তর
প্রদেশের
বিধানসভা
নির্বাচনে
ভোটকুশলীর
দায়িত্বে
থাকলেও,
নিজের
নাম
সামনে
আনতে
পছন্দ
করেননি।
তারপর
থেকে
বিভিন্ন
নির্বাচনে
সাফল্য
আর
ব্যর্থতার
ক্ষেত্রে
লোকে
শুধু
প্রশান্ত
কিশোরের
নাম
জেনেছে।
পিকে বনাম এসকে এবার জাতীয় রাজনীতিতে! মিশন ২৪-এ কংগ্রেসের নয়া 'তাস’ কে জানুন