For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

আধমরা ৫ যুবককে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে বাধ্য করেছিল পুলিশ! বছর ঘুরলেও খোঁজ নেই অভিযুক্তদের

আধমরা ৫ যুবককে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে বাধ্য করেছিল পুলিশ! বছর ঘুরলেও খোঁজ নেই অভিযুক্তদের

  • |
Google Oneindia Bengali News

গত বছর সিএএ বিরোধী দেশজোড়া আন্দোলনের মাঝে ২৩শে ফেব্রুয়ারি উত্তর-পূর্ব দিল্লিতে যে সাম্পদায়িক হিংসা ছড়িয়েছিল, তাকে আজও দেশের রাজধানী শহরে সাড়ে তিন দশকের মধ্যে সবথেকে ভয়াবহ দাঙ্গা বলে মনে করে ওয়াকিবহাল। এই হানাহানির সময় দিল্লি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও একগুচ্ছ প্রশ্ন ওঠে। এমনকী দাঙ্গা পীড়িত মানুষ যখন ফোন করে পুলিশের সাহায্য চেয়েছেন, তখনও পুলিশের বিরুদ্ধে ওঠে অসহযোগীতার অভিযোগ।

জোর করে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ানোর অভিযোগ

জোর করে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ানোর অভিযোগ

এদিকে দিল্লিতে সাম্প্রদায়িক হিংসা চলাকালীন সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল একটি ভিডিয়ো। যাতে আধমরা অবস্থায় রাস্তায় পড়ে থাকা পাঁচ যুবকের উপর নৃশংস অত্যাচার চালাতে দেখা গিয়েছিল পুলিশকে। এমনকী নিপীড়িত ওই পাঁচ যুবকে উদ্ধারের পরিবর্তে তাদের জোর করে বন্দে মাতরম ও জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ানোর অভিযোগ উঠেছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। কিন্তু যে পুলিশ কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাদের বিরুদ্ধে এখনও উদাসীন সরকার।

অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের খোঁজও পায়নি তদন্তকারীরা

অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের খোঁজও পায়নি তদন্তকারীরা

এমনকী এখমও নাকি অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের খোঁজও পায়নি তদন্তকারী আধিকারিকেরা। সম্প্রতি এই মামলার শুনানী চলাকালীন উচ্চ আদালতে এমনটাই জানালো দিল্লি পুলিশ। তবে তাদের শীঘ্রই খুঁজে বের করা হবে বলে জানানো হয়েছে। এদিকে নৃশংস অত্যাচারের শিকার সেই পাঁচ যুবকের মধ্যে গত বছরেই এক জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যায়। মৃত যুবকের নাম ফয়জান বলে খবর।

 উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের দাবিতে আদালতে ফয়জানের মা

উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের দাবিতে আদালতে ফয়জানের মা

ওই ঘটনার পর তাদের লোক নায়ক জয়প্রকাশ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেথানেই ফয়জানের মৃত্যু হয় বলে জানা যায়। এদিকে এই ঘটনার পরেই উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের(সিট) দাবি তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল ফয়জানের মা। বর্তমানে সেই মামলার শুনানিতেই গোটা ঘটনার বর্তমান তদন্ত প্রক্রিয়া সম্পর্কে দিল্লি পুলিশের কাছে জানতে চায় উচ্চ আদালত।

কাঠগড়ায় দিল্লি পুলিশ

কাঠগড়ায় দিল্লি পুলিশ

কিন্তু কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে দিল্লি পুলিশ জানায় চারটি ভাইরাল ভিডিও ক্লিপে নাকি একজন পুলিশ কন্সস্টেবলেরও মুখ দেখা যায়নি। এমনকী অনেকের মুখই নাকি আবঝা ছিল। তাই তাদের সনাক্ত করা সম্ভবপর হয়নি। এদিকে মৃত ফয়জানের সাথে সেদিন পুলিশি নৃশংসতার শিকার হয়েছিল ফারহান, কাউসার, রফিক ও ওয়াসিম নামে চার যুবকও।

চাপের মুখে পড়ে সাফাই দিল্লি পুলিশের

চাপের মুখে পড়ে সাফাই দিল্লি পুলিশের

যদিও পুলিশের যুক্তি কর্তব্যরত সমস্ত পুলিশ কর্মী মাথায় হেলমেট পড়ে থাকার কারনেই মূলত তাদের মুখ চিনতে অসুবিধা হচ্ছে। এছড়াও গায়ে একাধিক প্রতিরক্ষা বর্ম থাকায় তাদের সনাক্ত করতে রীতিমতো বেগ পেতে হচ্ছে। মাত্র একজন পুলিশ কর্মীই হেলমেট পরে ছিলেন না। যদিও নিম্ন মানের রেজোলিউশনে মোবাইল থেকে ওই ওই ভিডিও গুলি তোলায় তাকেও স্পষ্ট ভাবে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। যদিও হেলমেটের নম্বর ও ইউনিফর্মের ব্যাচ নম্বর দিয়ে তাদের সনাক্তকরনের চেষ্টা চলছে বলেও জানায় দিল্লি পুলিশ।

কৃষকদের সঙ্গে দিল্লি পুলিশ যা করেছে ঠিক করেছে, দাবি অমিত শাহের মন্ত্রকের কৃষকদের সঙ্গে দিল্লি পুলিশ যা করেছে ঠিক করেছে, দাবি অমিত শাহের মন্ত্রকের

English summary
Police forced 5 young men to sing the national anthem in delhi chaos! The accused have not been traced even after years
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X