করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী, তৃতীয় দিন ফোন করে মোদী কথা বললেন ৪ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে
রাজ্যগুলির করোনা পরিস্থিতি জানতে চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (chief minister) ফোন প্রধানমন্ত্রী (prime minister) নরেন্দ্র মোদীর (narendra modi)। যে চার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মোদী কথা বলেন, তাঁরা হলেন মহারাষ্ট্রের উদ্
রাজ্যগুলির করোনা পরিস্থিতি জানতে চার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে (chief minister) ফোন প্রধানমন্ত্রী (prime minister) নরেন্দ্র মোদীর (narendra modi)। যে চার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মোদী কথা বলেন, তাঁরা হলেন মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে, তামিলনাড়ুর এমকে স্ট্যালিন, মধ্যপ্রদেশের শিবরাজ সিং চৌহান এবং হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুরের সঙ্গে।
কথা উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে
ভ্যাকসিনেশনের জন্য কো-উইন অ্যাপে কিছু অসুবিধা দেওয়ায় রাজ্যের জন্য আলাদা অ্যাপ তৈরি করতে চেয়ে কেন্দ্রকে চিঠি দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। সেই পরিস্থিতিতে এদিন প্রধানমন্ত্রী মাদী কথা বলেন উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে। গতবছরেও পর এবছরেও করোনায় বিপর্যস্ত হয়েছে মহারাষ্ট্র।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা শিবরাজ সিং চৌহানের
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান জানিয়েছেন, রাজ্যের পজেটিভিটি রেট কমছে আর সুস্থতা বাড়ছে। সেকথা তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন। জনতা কার্ফু ছাড়াও করোনা মোকাবিলায় তাঁর সরকার কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে, সেই কথাও তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁকে কেন্দ্রের তরফে সবরকমের সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন শিবরাজ সিং চৌহান।
মোদীর সঙ্গে কথা জয়রাম ঠাকুরের
অন্যদিকে একইভাবে হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর তাঁর রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাসপাতালের বেড এবং টিকাকরণ নিয়েও কথা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলার পরে টুইটে হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁকে সবরকমের সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন।
তিন দিনে ১০ মুখ্যমন্ত্রী আর ২ উপরাজ্যপালের সঙ্গে কথা
গত তিনদিনে প্রধানমন্ত্রী মোদী ১০ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের উপরাজ্যপালের সঙ্গে কথা বলেছেন। রাজ্যগুলির পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন। তবে প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের কথোপকথনের পরে মুখ্যমন্ত্রীর টুইট নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়।
দাদা-বাবা-ভাই গেলেও দিব্যেন্দু অধিকারী যোগ দেননি বিজেপিতে! কোন অবস্থানে, প্রশ্ন ঘাসফুল শিবিরেই