উপনির্বাচনে বিজেপির ওপরে বিশ্বাসে ত্রিপুরাবাসীকে ধন্যবাদ! উত্তর প্রদেশে 'ঐতিহাসিক' জয়ে প্রশংসা মোদীর
উপনির্বাচনে বিজেপির ওপরে বিশ্বাসে ত্রিপুরাবাসীকে ধন্যবাদ! উত্তর প্রদেশে 'ঐতিহাসিক' জয়ে প্রশংসা মোদীর
উপনির্বাচনে (By election) অর্ধেক আসনে বিজেপির জয়ে (win) খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra modi)। এদিন তিনি দলকে এব্যাপারে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এদিন সারা দেশের ৩ টি লোকসভা এবং ৭ টি বিধানসভআ কেন্দ্রের উপনির্বাচন ছিল। তার মধ্যে বিজেপি ২ টি লোকসভা এবং ৩ টি বিধানসভা আসন দখল করেছে। প্রসঙ্গত প্রধানমন্ত্রী মোদী এই মুহূর্তে জার্মানি এবং সংযুক্ত আরব আমীর শাহি সফরে রয়েছেন।
|
ত্রিপুরার জনগণকে ধন্যবাদ
প্রধানমন্ত্রী
মোদী
এদিন
ত্রিপুরায়
উপনির্বাচনে
বিজেপির
জয়
নিয়ে
বলছেন,
তিনি
ত্রিপুরার
জনগণকে
বিজেপির
অ্যাজেন্ডায়
বিশ্বাস
রাখার
জন্য
এবং
উপ
নির্বাতনে
মুখ্যমন্ত্রী
মানিক
সাহা
জয়ী
করার
জন্য
ধন্যবাদ
জানাচ্ছেন।
তিনি
বলেছেন
বিজেপির
সরকার
জনগণের
আশা
আকাঙ্খা
পূরণ
করে
যাবে।
প্রধানমন্ত্রী
দলের
কর্মীদের
পরিশ্রমের
প্রশংসা
করেছেন।
ত্রিপুরায় উপ নির্বাচনের ফল
২০১৮ সাল থেকে ত্রিপুরায় ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। ২৩ জুন উপনির্বাচনের পরে এদিন চারটি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচনের ফল প্রকাশ হয়। সেখানে ৪ টির মধ্যে বিজেপি ৩টি আসন দখল করেছে। একটি আসনে জয়ী হয়েছে কংগ্রেস।
টাউন বরদোয়ালিতে জয়ী হয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। এছাড়াও বিজেপি জয়ী হয়েছে সুরমা ও যুবরাজনগরে। কংগ্রেসের সুদীপ রায় বর্মন জয়ী হয়েছেন আগরতলা কেন্দ্রে। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দেন।
উত্তর প্রদেশের উপনির্বাচনের ফল
বিজেপি
শাসিত
অপর
রাজ্য
উত্তর
প্রদেশে
সমাজবাদী
পার্টি
গড়
বলে
পরিচিত
আজমগড়
এবং
রামপুরে
জয়
পেয়েছে
গেরুয়া
শিবির।
২০১৯-এর
লোকসভা
নির্বাচনে
রামপুর
ও
আজমগড়
থেকে
যথাক্রমে
জয়ী
হয়েছিলেন
অখিলেশ
যাদব
এবং
আজম
খান।
পরবর্তী
সময়ে
তাঁরা
বিধানসভায়
যাওয়ার
দুটি
আসন
খালি
হয়।
এবার
সেই
উপনির্বাচনে
রামপুর
থেকে
জয়ী
হয়েছেন
বিজেপি
প্রার্থী
ঘনশ্যাম
সিং
লোধি
এবং
আজমগড়
থেকে
জয়ী
হয়েছেন
দীনেশ
লালা
যাদব।
প্রসঙ্গত
ঘনশ্যাম
সিং
লোধি
সমাদবাদী
পার্টি
থেকে
বিজেপিতে
যোগ
দিয়েছিলেন।
উত্তর
প্রদেশের
এই
দুই
কেন্দ্রে
জয়ে
স্বভাবতই
খুশি
মুখ্যমন্ত্রী
থেকে
উপমুখ্যমন্ত্রী
সবাই।
|
উত্তর প্রদেশের জয় ঐতিহাসিক
এদিন
প্রধানমন্ত্রী
টুইটে
বলেছেন,
উত্তর
প্রদেসের
আজমগড়
এবং
রামপুরে
বিজেপির
জয়
ঐতিহাসিক।
তিনি
বলেছেন,
এই
জয়ই
বলে
দিচ্ছে
দুই
কেন্দ্রে
এবং
উত্তর
প্রদেশে
জাবল
ইঞ্জিন
সরকারের
ব্যাপক
গ্রহণযোগ্যতা
তৈরি
হয়েছে।
সাধারণ
মানুষের
সমর্থন
থেকেই
তা
পরিষ্কার।
জনগণের
এই
সমর্থনের
জন্য
কৃতজ্ঞ
বলেও
জানিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী।
এই
জয়ের
পিছনে
দলের
কর্মী
ও
নেতাদের
প্রচেষ্টার
প্রশংসা
করেছেন।