২০ শতাংশ নিচে নামল নরেন্দ্র মোদীর গ্রহণ যোগ্যতার রেটিং, তাতেও দৌড়ে টেক্কা দিলেন বাইডেন, জনসনদের
২০ শতাংশ নিচে নামল নরেন্দ্র মোদীর গ্রহণ যোগ্যতার রেটিং, তাতেও দৌড়ে টেক্কা দিলেন বাইডেন,জনসনদের
২০১৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকার যখন ৩৭০ ধারা কাশ্মীরের বুক থেকে বাতিল করেছিল, তখনও দেশের প্রধানমন্ত্রীর অ্যাপ্রুভাল রেটিং ছিল ৮২ শতাংশ। অ্যাপ্রুভাল রেটিং অর্থাৎ গ্রহণ যোগ্যতা বা ভরসা করার জায়গা। সেই জায়গা থেকে পাক্কা ২০ শতাংশ নামল মোদীর অবস্থান। তবে তাতেও বিশ্বের তাবড় নেতাদের পিছনে ফেলে দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী।
পরিসংখ্যান একনজরে
২০১৯ লোকসভা ভোটের পর একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে মোদী সরকার। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী গ্রহণযোগ্যতার মানদন্ডে ৮২ শতাংশতে ছিলেন। এরপর করোনার দ্বিতীয় স্রোতের মাঝে মোদীকে ঘিরে বিভিন্ন সময় বহু সমালোচনার ঝড় ওঠে বিদেশী পত্র পত্রিকায়। এক মার্কিন ফার্মের সমীক্ষা বলছে, সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে যে চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রীর গ্রহণযোগ্যতার সূচক ৮২ শতাংশ থেকে নেমে ৬২ শতাংশে এসেছে।
পিছিয়ে পড়েও মোদী হার মানিয়েছেন কাদের?
'মর্নিং কনসাল্ট' নামের একটি মার্কিন সংস্থা বিশ্ব নেতাদের সম্পর্কে গ্রহণযোগ্যতার পরিমাপ নিয়ে সমীক্ষা চালায়। সেই সমীক্ষাতেই দেখা গিয়েছে যে ১৩ টি দেশের নেতাদের মধ্যে মোদীর গ্রহণযোগ্যতা ২০ শতাংশ নেমেছে। তবে মোদীর গ্রহণ যোগ্যতা নেমে যাওয়ার পরও ভারতের প্রধানমন্ত্রী পিছনে ফেলেছেন একাধিক দেশের রাষ্ট্রনেতাকে।
একনজরে তালিকা
৬৬ শতাংশের গ্রহণ যোগ্যতা নিয়ে মোদী বহু রাষ্ট্রনেতাক পিছনে ফেলে দিয়েছেন। তালিকায় মোদীর পরই রয়েছেন ইতালির প্রধাননমন্ত্রী মারিও দ্রাঘি (৬৫ শতাংশ)। এরপর রয়েছেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট লোপেজ ওব্রাডার (৬৩ শতাংশ), অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন (৫৪ শতাংশ) রয়েছেন এরপর। ৫৩ শতাংশ গ্রহণ যোগ্যতা নিয়ে পঞ্চম স্থানে জার্মানির চ্যান্সেলার অ্য়াঞ্জেলা মার্কেল রয়েছেন। এরপরও রয়েছে তাবড় নাম।
মার্কিন প্রেসিডেন্টকে পিছনে ফেললেন মোদী
এদিকে, ২০ শতাংশ গ্রহণযোগ্যতার কমতির মাঝেও মোদী দৌড়ে পিছনে ফেলে দিয়েছেন মার্কিন প্রেসেডেন্ট জো বাইডেনকে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এই তালিকাতে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন। আট নম্বরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।