জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকের পথে মোদী, পদক্ষেপ নিয়ে শুরু জল্পনা
আগামী সপ্তাহে জম্মু ও কাশ্মীর (jammu and kashmir) নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী (narendra modi)। প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে এমনটাই খবর। ২০১৯-এর অগাস্টে জম্মু ও কাশ্মীরকে আলাদা করে সেখানে কেন্দ্রীয়
আগামী সপ্তাহে জম্মু ও কাশ্মীর (jammu and kashmir) নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী (narendra modi)। প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে এমনটাই খবর। ২০১৯-এর অগাস্টে জম্মু ও কাশ্মীরকে আলাদা করে সেখানে কেন্দ্রীয় শাসন জারি করা হয়। প্রধানমন্ত্রী যদি সর্বদলীয় বৈঠক সত্যিই ডাকেন, তাহলে ২০১৯ সালের পর থেকে তা প্রথমবার হতে চলেছে।
সরকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করতে চায়
সূত্রের খবর অনুযায়ী, সরকার ওই এলাকায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করতে চায়। সেই কারণে সেখানে জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলতে চায় কেন্দ্র। এতইমধ্যেই সেখানকার রাজনৈতিক দলগুলি এব্যাপারে রাজি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেদিকে লক্ষ্য রেখেই প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে বৈঠক হতে চলেছে। বৈঠকের পরেই জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে কিছু ঘোষণা হতে পারে বলে আশা করছে বিভিন্ন মহল।
বৈঠকে থাকতে পারে ন্যাশনাল কনফারেন্স
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
সব
থেকে
পুরনো
দল
ন্যাশনাল
কনফারেন্স।
ওই
রাজ্যের
বিশেষ
মর্যাদার
পিছনেও
ছিল
তারাই।
২০১৯-এর
অগাস্টে
বিশেষ
মর্যাদা
তুলে
নেওয়ার
পরে
তারা
জানিয়েছিল,
যতক্ষণ
না
বিশেষ
মর্যাদা
ফেরানো
হচ্ছে
এবং
রাজ্যের
মর্যাদা
ফেরানো
হচ্ছে
তারা
এই
ধরনের
বৈঠকে
যাবে
না।
তবে
শেষ
পাওয়া
খবর
অনুযায়ী,
তারা
নিজেদের
অবস্থান
পরিবর্তন
করতে
পারে
বলে
জানা
গিয়েছে।
২০১৮-তে
বিজেপি
সমর্থন
তুলে
নেওয়ায়
ক্ষমতা
হারান
তৎকালীন
মুখ্যমন্ত্রী
মেহবুবা
মুফতি।
তারপর
থেকেই
সেখানে
কোনও
নির্বাচিত
সরকার
নেই।
উন্নয়ন আর বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হতে পারে
শুক্রবার
কেন্দ্রীয়
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
অমিত
শাহ
জম্মু
ও
কাশ্মীর
নিয়ে
একটি
বৈঠক
করেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
এই
বৈঠককে
প্রধানমন্ত্রীর
সর্বদলীয়
বৈঠকের
প্রস্তুতি
বৈঠক
বলেই
ধরে
নেওয়া
হচ্ছে।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
এই
বৈঠকে
উন্নয়ন
ছাড়াও
বর্তমান
পরিস্থিতি
নিয়ে
আলোচনা
হতে
পারে।
শুক্রবারের
বৈঠকে
কেন্দ্রীয়
শাসিত
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
উপরাজ্যপাল
মনোজ
সিনহা,
জাতীয়
নিরাপত্তা
উফদেষ্টা
অজিত
দোভাল
ছাড়াও
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের
পদস্থ
আধিকারিকরা
হাজির
ছিলেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
বৈঠকে
কেন্দ্রীয়
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
উপ
রাজ্যপালকে
সেখানে
৭৬%
টিকাকরণের
কাজ
হওয়ায়
ধন্যবাদ
জানান।
ডিলিমিটেশন কমিশনের শুনানিতে হাজিরা
এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, সেখানকার রাজনৈতিক দলগুলি ডিলিমিটেশন কমিশনের শুনানিতে অংশ নিতে পারে। পরবর্তী বিধানসভা নির্বাচনের আগে কেন্দ্রগুলির পুনর্গঠন করতে ২০২০-র মার্চে ডিলিমিটেশন কমিশন তৈরি করা হয়েছিল।