মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ২য় দিনের বৈঠক! স্বাস্থ্য পরিকাঠামো সম্প্রসারণে জোর মোদীর
মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিনেও দেশব্যাপী করোনা সংকট নিয়ে আলোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি এদিন মুখ্যমন্ত্রীদের উদ্দেশে বলে, যেহেতু আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তাই, এই মুহুর্তে স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর দিকে জোর দেওয়া আমাদের প্রাথমিক কর্তব্য হওয়া উচিত।

দেশে নিয়ন্ত্রণে আছে করোনার সংক্রমণ
এদিন মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনার দ্বিতীয় দিনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ করোনার সঙ্গে লড়াইয়ে সক্ষম। সরকার সময়মতো পদক্ষেপ গ্রহণ করায় এর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা গিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

দেশে আক্রান্তের থেকে সুস্থদের সংখ্যা বেশি
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখনও দেশে খুব কম রোগীর জন্যই ভেন্টিলেটর কিংবা আইসিইউ লাগছে। সারা দেশেই সক্রিয় আক্রান্তদের থেকে সুস্থ হওয়াদের সংখ্যা বেশি বলেই জানিয়েছেন তিনি।

বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক
১৭ জুনের ভিডিও কনফারেন্সে যে ১৫ টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী কিংবা প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন, সেগুলি হল মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, দিল্লি, গুজরাত, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, কর্নাটক, বিহার, অন্ধ্রপ্রদেশ, হরিয়ানা, জম্মু ও কাশ্মীর, তেলেঙ্গানা এবং ওড়িশা। এদিনের বৈঠকে ছিলেন না পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী।
১৬ জুনের ভিডিও কনফারেন্সে যে ২১ টি রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী কিংবা প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন, সেগুলি হল, পঞ্জাব, অসম, কেরল, উত্তরাখণ্ড, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, ত্রিপুরা, হিমাচল প্রদেশ, চণ্ডীগড়, গোয়া, মনিপুর, নাগাল্যান্ড, লাদাখ, পণ্ডিচেরী, অরুণাচলপ্রদেশ, মেঘালয়, মিজোরাম, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, দাদরা ও নগর হাভেলি ও দমন দিউ, সিকিম, এবং লাক্ষাদ্বীপ।

দুদিনে ১৩ মুখ্যমন্ত্রীকে বলার সুযোগ
দুদিনে ৩৬ টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রীদের উপস্থিতির কথা থাকলেও, তাতে মাত্র ১৩ জন মুখ্যমন্ত্রী বলার সুযোগ পেয়েছেন।

কী করে ভারতীয় ভূখণ্ড দখল করল চিন? গালওয়ান নিয়ে মোদীর কাছে জবাব চাইলেন সনিয়া গান্ধী