পরপর ২ দিন মূল্য হ্রাস পেট্রোল-ডিজেলের! ৫ রাজ্যে ভোটের আগে চওড়া 'হাসি' মোদী সরকারের
এবার জ্বালানির মূল্য হ্রাস। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারেও মূল্য হ্রাস হল পেট্রোল ও ডিজেলের। আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচা তেলের মূল্য হ্রাসের জন্যই দেশের বাজারে জ্বালানির মূল্যে এই হ্রাস বলে জানা গিয়েছে।
এবার জ্বালানির মূল্য হ্রাস। বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবারেও মূল্য হ্রাস হল পেট্রোল ও ডিজেলের। আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচা তেলের মূল্য হ্রাসের জন্যই দেশের বাজারে জ্বালানির মূল্যে এই হ্রাস বলে জানা গিয়েছে। এদিন দিল্লিতে লিটার পিছু পেট্রোলের মূল্য হ্রাস হয়েছে ২৪ পয়সা। অন্যদিকে ডিজেলে হ্রাস হয়েছে লিটার পিছু ১০ পয়সা করে।
বৃহস্পতিবারের পর শুক্রবার। ফের দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস। বৃহস্পতিবার পেট্রোল ও ডিজেলের মূল্য হ্রাসের পরিমাণ ছিল লিটার পিছু যথাক্রমে ২১ পয়সা এবং ১১ পয়সা করে। শুক্রবারেও সেই প্রক্রিয়া বজায় থাকে। এদিন মূল্য হ্রাসের পরিমাণ লিটার পিছু যথাক্রমে ২৪ পয়সা এবং ১০ পয়সা করে। দুদিনে মূল্য হ্রাসের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে লিটার পিছু যথাক্রমে ৪৫ পয়সা ও ২১ পয়সা করে।
শুক্রবারে মূল্য হ্রাসের পর পেট্রোল ও ডিজেলের দামে দিল্লিতে মূল্য দাঁড়িয়েছে লিটার পিছু যথাক্রমে ৮২.৩৮ টাকা এবং ৭৫.৪৮ টাকা। অন্যদিকে মুম্বইয়ে এই মূল্য দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৮৭.৮৪ টাকা ও ৭৯.১৩ টাকা।
৫ অক্টোবর কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে পেট্রোল ও ডিজেলের ওপর থেকে শুল্ক কমানো হয় লিটার পিছু ১.৫০ টাকা করে। রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানিগুলিও ১ টাকা করে দাম কমায়। সেই সময়ের পর থেকে ডিজেলের দাম বেড়েছিল লিটার পিছু ২.৭৪ টাকা এবং পেট্রোলের দাম বেড়েছিল ১.৩৩ টাকা করে।
নিউ ইয়র্ক মার্চেন্টাইল এক্সচেঞ্জে বৃহস্পতিবার ব্যারেল পিছু জ্বালানির মূল্য ছিল ৬৯.৬৪ ডলার। অন্যদিকে ব্রেন্ট ডিসেম্বরের জন্য মূল্য নির্ধারণ করেছে ৭৯.৮৯ ডলার করে। এমাসের শুরুতেই ব্রেন্টের তরফে ব্যারেল পিছু জ্বালানির মূল্য ছিল ৮৬.৭৪ ডলার করে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির মূল্য হ্রাসের প্রভাব পড়েছে শেয়ার বাজারেও।