ভোট মিটতেই বাড়বে পেট্রোল-ডিজেলের দাম! কারণ জানেন কি
ভোটার কারণে পেট্রোল ডিজেলের দাম বৃদ্ধির কোনও খবর নেই। খানিকটা স্বস্তিও বটে সাধারণ মানুষের। তবে এই স্বস্তি কতদিন বজার থাকবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতেশুরু করেছে।
ভোটার কারণে পেট্রোল ডিজেলের দাম বৃদ্ধির কোনও খবর নেই। খানিকটা স্বস্তিও বটে সাধারণ মানুষের। তবে এই স্বস্তি কতদিন বজার থাকবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কেননা ২ মে ইরান থেকে তেল আমদানির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে আমেরিকা। আর ভারতের বেশিরভাগ জ্বালানি তেলই আসত ইরান থেকে।
ভারতে তেলের ব্যবহার
বিদেশ
থেকে
তেল
আমদানিতে
ভারতের
নির্ভরতা
বাড়ছে।
২০১৮-১৯
সালে
ভারত
তাদের
ব্যবহারের
৮৩.৭
শতাংশ
তেল
আমদানি
করেছে।
২০১৫-১৬
সালে
এর
পরিমাণ
ছিল
৮০.
৬
শতাংশ।
২০১৫-১৬
সালে
যেখানে
তেল
আমদানি
হয়েছে
২০২.৯
মিলিয়ন
টন,
সেখানে
২০১৮-১৯
সালে
তেলের
আমদানি
ছিল
২২৬.৬
মিলিয়ন
টন।
মূলের
নিরিখে
২০১৫-১৬
সালে
ভারত
দিয়েছে
৬৫.৬
বিলিয়ন
ডলার।
আর
২০১৮-১৯
সালে
দিতে
হয়েছে
১১৪.২
বিলিয়ন
ডলার।
ইরান থেকে তেল আমদানির পরিমাণ
২০১৮-১৯
সালে
ভারতে
আমদানিকৃত
তেলের
১০.৬
শতাংশ
এসেছিল
ইরান
থেকে।
যার
মূল্য
ছিল
১২.১
বিলিয়ন
ডলার।
ইরান
বিশ্বের
অন্যতম
বড়
তেল
রপ্তানিকারি
দেশ।
এর
আগে
ইরানের
ওপর
নিষেধাজ্ঞা
জারি
করলেও
ভারত
সহ
আটটি
দেশকে
তেল
আমদানিতে
ছাড়
দিয়েছিল
আমেরিকা।
বিশ্বে ইরানের তেল রপ্তানির পরিমাণ
যদি সারা বিশ্বের তেল সরবরাহের ৪ শতাংশ বাজার থেকে তুলে নেওয়া হয়, তাহলে তেলের দাম বৃদ্ধি অবশ্যম্ভাবী। ইতিমধ্যেই বিশ্বের বাজারে তেলের দাম বাড়তে শুরু করেছে।
তেলের বর্তমান দাম
এবছরের
জানুয়ারিতে
ব্যারেল
পিছু
তেলের
দাম
যেখানে
ছিল
৫২.৪০
ডলার,
সেখানে
৩
মে
তেলের
দাম
হয়েছে
ব্যারেল
পিছু
৭০.৭০
ডলার।
এখন
প্রশ্ন
উঠছে,
তেলের
দাম
কি
আরও
বাড়তে
পারে।
সেই
প্রশ্নের
উত্তর
খোঁজাটা
বেশ
কঠিন।
কেননা
এর
পিছনে
রাজনৈতিক
কারণ
ছাড়াও
অর্থনৈতিক
কারণও
রয়েছে।
কেন ভারতে তেলের দাম বাড়েনি
গত
প্রায়
একমাস
ধরে
তেলের
দাম
প্রায়
একই
রয়েছে।
যদিও
এই
সময়ের
মধ্যে
বিশ্বের
বাজারে
তেলের
দাম
বেড়েছে
প্রায়
১০
শতাংশ।
এর
প্রধান
কারণ
অবশ্যই
লোকসভা
নির্বাচন।
সরকার
কোনওভাবেই
দাম
বৃদ্ধির
প্রভাব
ভোটের
ওপর
ফেলতে
রাজি
নয়।
তাই
১৯
মে
ভোট
শেষ
হলেই,
বাড়তে
পারে
পেট্রোল
ও
ডিজেলের
দাম।