১৯৮৮-র চড়-কাণ্ডে কিছুটা স্বস্তি পেলেন সিধু, যা জানিয়েছে সুপ্রিমকোর্ট
১৯৮৮ সালের চড়কাণ্ডে এদিন সুপ্রিম কোর্টের তরফে খানিকটা স্বস্তি পেলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা পঞ্জাবের মন্ত্রী নভজ্যোত সিং সিধু।
১৯৮৮ সালের চড়কাণ্ডে এদিন সুপ্রিম কোর্টের তরফে খানিকটা স্বস্তি পেলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা পঞ্জাবের মন্ত্রী নভজ্যোত সিং সিধু। সিধুর বিরুদ্ধে ১৯৮৮ সালে এক ব্যক্তিকে চড় মারার অভিযোগ রয়েছে, যার খানিকক্ষণ বাদে ওই ব্যক্তি মারা যান। এবিষয়ে চণ্ডীগড় হাইকোর্টের রায়কে রিজার্ভে রেখেছে সুপ্রিম কোর্ট।
এর আগে, চড়কাণ্ডে সিধুর ৩ বছরের জেলের সাজা ঘোষণা করা হয়েছিল চণ্ডীগড় হাইকোর্টের তরফে। সুপ্রিমকোর্ট, ৩২৩ ধারাতে সিধুকে এই ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। যেখআনে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে আঘাত করার। পাশাপাশি ,৩০৪ (২) ধারায় অনিচ্ছাকৃত হত্যা সংক্রান্ত প্রেক্ষাপটে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, একটি পার্কিংকে কেন্দ্র করে ১৯৮৮ সালে সিধু ও তাঁর বন্ধু রুপিন্দর সান্ধুর সঙ্গে বচনা হয় গুরনাম সিং নামের এক ব্যাক্তির। যাঁর সঙ্গে বচসার জেরে , গুরনামকে সপাটে চড় কষিয়ে দেন সিদু। আহত সেই ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে, তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
ঘটনার পর, মামলাটি আদালতে উঠলে পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট তাঁকে ৩ বছরের জেলের সাজা শোনায়। পরবর্তীকালে মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। আর তার প্রেক্ষইতেই হাইকোর্টের রায় রিজার্ভ করা হয়। ১৯৯ সালে সর্বোচ্চ আলাদতের তরফে সিধুর বিরুদ্ধে ওঠা হত্যার অভিযোগ থকে তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। তারপর ২০০৭ সালে নির্বাচনের সময় অমৃতসর কেন্দ্র থেকে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেন সিধু।