আমাদের একজন শহিদ হলে চিনের তিনজনকে মারার নির্দেশ দেওয়া উচিত ছিল সরকারের, দাবি অমরিন্দরের
আমাদের একজন শহিদ হলে চিনের তিনজনকে মারার নির্দেশ দেওয়া উচিত ছিল সরকারের, দাবি অমরিন্দরের
লাদাখে নৃশংস এবং বর্বরোচিত কাজ করেছে চিন। ভারতীয় জওয়ান এই নির্মম হত্যা কোনওভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। সরকারের উচিত ছিল চিনকে মোক্ষম জবাব দেওয়া। আমাদের একজন শহিদ হলে চিনের িতনজনকে মারার নির্দেশ দেওয়া উচিত ছিল বলে ফুঁসে উঠেছেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী।
অমরিন্দরের বার্তা
লাদাখের গালওয়ান ভ্যালিতে চিনা বাহিনী যা করেছে তা শুধু নৃশংস নয় বর্বরোচিতও। যা কোনও ভাবে মেনে নেওয়া উচিত না। যোগ্য জবাব দেওয়া উচিত। একের বদলা তিনের প্রাণ নেওয়া উচিত। এমনই মনে করেন অমরিন্দর। তিনি নিজেও একটা সময়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ছিলেন। তাই জওয়ানদের মৃত্যু কিছুতেই মেনে িনতে পারছেন না পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং।
আঙুল তুললেন মোদীর দিকে
লাদাখে কেন বেঘোরে মরতে হল জওয়ানদের এই নিয়ে নাম না করেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দিকে আঙুল তুলেছেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী। যাঁরা ফ্রন্টে লড়ছেন তাঁদের আগে থেকেই নির্দেশ দেওয়া উচিত ছিল আমাদের একজন মরলে তিন জনকে মার। কোথায় গলদ রয়েছে সেটা খুঁজে বের করা জরুরি বলে মনে করেন তিনি।
কেন সেনা বাহিনী অস্ত্র নিয়ে যায়নি
কেন সেনাবাহিনী সেদিন অস্ত্র নিয়ে যায়নি তা নিয়েও সরব হয়েছেন তিনি। কেন তাঁরা গুলি চালাল না তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে। যে মুহূর্তে চিনা বািহনী একজনের উপর হামলা চালিয়েছে সেই মুহূর্তে গুলি চালানো উচিত ছিল বলে মনে করেন তিনি। যারা সীমান্তে রয়েছে তাঁরা এর প্রতিশোধ চায়। তাই চুপ করে থাকা উচিত নয় ভারতের। এমনই মনে করেন তিনি।
সীমান্তে উত্তেজনা
আজও লাদাখ সীমান্তে উত্তেজনা রয়েছে। সেনাবাহিনী পর্যায়ে বৈঠক চলছে। প্রথম বৈঠক ব্যর্থ হয়েছে। তারসঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনাও চলছে। লাদাখ সীমান্তে সেনাকে সব ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সীমান্তে সবসময় জওয়ানদের সশস্ত্র থাকতে বলা হয়েছে।
সংকটে দেশ, আগামিকাল তাই ৫০ তম জন্মদিন উদযাপন করবেন না রাহুল গান্ধী