ভারতের বিদেশমন্ত্রকের ভিতরে পাকিস্তান কিভাবে ঢুকতে চেষ্টা চালিয়েছে! অস্ত্র ছিল এই পুলিশ কর্তা
পুলওয়ামার ঘটনার পর ভারতের এয়ারস্ট্রাইক, এরপর কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে নেওয়ার মতো ঘটনা ঘরে বসে সহ্য করতে পারছিল না ইমরান সরকার। ভারতে পাল্টা আঘাত না হানা তখন ক্রমাগত ইসলামাবাদে কোণঠাসা হওয়া ইমরানের পাখির চোখ হয়ে যাচ্ছিল। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তান কাজে লাগানোর চেষ্টা করে কাশ্মীরের এক প্রাক্তন পুলিশ অফিসারকে।
পুলিশ গেস্ট হাউসে জঙ্গির বাস
কাশ্মীরের
প্রাক্তন
পুলিশ
অফিসার
দবিন্দর
সিংয়ের
গ্রেফতারির
সময়
গোটা
দেশ
তোলপাড়
হয়েছিল।
কাশ্মীরের
এই
পুলিশ
অফিসার
জঙ্গিদের
সঙ্গে
একই
গাড়িতে
যাতায়াত
করতে
গিয়ে
ধরা
পড়েছিল।
উল্লেখ্য,
সেই
দবিন্দরের
কেসে
চার্জশিট
তৈরি
করতে
গিয়ে
এনআইএ
জানিয়েছে
দবিন্দর
হিজবুল
মুজাহিদ্দিনের
জঙ্গিদের
নিজের
পুসিশ
গেস্ট
হাউসে
রেখে
আশ্রয়
দিয়েছে
বহুবার।
যে
ঘটনা
ভারতের
নিরাপত্তার
জন্য
একটি
বড়
উদ্বেদের
বিষয়।
নয়া দিল্লির পাক দূতাবাসের সঙ্গে দবিন্দর যোগ
এনআইএ বলছে, নয়া দিল্লির পাকিস্তানি দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে যাচ্ছিল দবিন্দর। সে সেখানে শফকত জলোই নামের একজনের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে ভারতের গোপন তথ্য সরবরাহ করে গিয়েছে।
বিদেশ মন্ত্রকে উঁকি!
এনআইএর চার্জশিট বলছে, ফোন 'ভাই পাক' নামে সেভ করা শফকত জলোই হুসেনকে বহুবার ফোন করেছে দবিন্দর। নয়া দিল্লিতে এই শফকতের হাত ধরে সে তথ্য পাচার করত পাকিস্তানে। অন্যদিকে, পাকিস্তান এই দবিন্দরকে বারবর চাপ দিতে শুরু করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক থেকে খোঁজ খবর বের করে আনতে।
কাশ্মীর রক্তাক্ত করতে অস্ত্র সরবরাহ
জানা গিয়েছে দবিন্দরের হাত ধরে কাশ্মীরে বহুবার 'সেফ প্যাসেজে' অস্ত্র সরবরাহ করেছে পাকিস্তান। এমনকি ভারতের গোয়েন্দাবিভাগের নজরদারি এড়াতে কী কী করণীয় তা নিয়েও বহুবার বহু গোপন তথ্য পাকিস্তানকে সরবরাহ করেছে এই দবিন্দর সিং।