শেষে ভারতের হাতে-পায়ে ধরতে বাধ্য হল পাকিস্তান! সীমান্ত- উত্তেজনা ইস্যুতে মোক্ষম জবাব দিল্লির
ভারত পাকিস্তান সীমান্তে পুলওয়ামা পরবর্তী সময়ে ক্রমেই চড়েছে উত্তেজনার পারদ। একাধিকবার সীমান্ত সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে ভারতীয় সেনার পোস্ট লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে পাকিস্তানের সেনা।
ভারত পাকিস্তান সীমান্তে পুলওয়ামা পরবর্তী সময়ে ক্রমেই চড়েছে উত্তেজনার পারদ। একাধিকবার সীমান্ত সংঘর্ষবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে ভারতীয় সেনার পোস্ট লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে পাকিস্তানের সেনা। বারবার পাকিস্তানের গোলা বর্ষণে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কাশ্মীরে পাকিস্তান সীমান্তের বহু গ্রামের। মৃত্যু হয়েছে সাধারণের , শহিদ হয়েছেন অনকে । এরপর ভারতের তরফে যায় এই গোলা বর্ষণের পাল্টা জবাব। যার প্রত্যুর দিতে গিয়ে হাঁফিয়ে উঠেছে পাকিস্তান। শেষে সীমান্তে গোলাবর্ষণ রোখবার জন্য ভারতের কাছে কাকুতি মিনতি করতে বাধ্য হল ইসলামাবাদ। যার যোগ্য জবাব দিয়েছে দিল্লিও।
ভারতীয় সেনার দাবি
ফেব্রুয়ারি মাসে কাশ্মীরের বুকে ৪৫ জন সিআরপিএফ জওয়ানের ওপর নৃশংস হামলা চালায় পাকিস্তান আশ্রিত জঙ্গিরা। এরপর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক যতই তলানিতে ঠেকেছে সীমান্তে বেড়েছে গোলাগুলি। শেষে ভারতীয়সেনার কাছে সীমান্ত টেনশন বন্ধ করার দাবি জানায় পাকিস্তান। এমনই জানিয়েছে ভারতীয় সেনা।
ভারতের সাফ জবাব
পাকিস্তানের এই কাকুতি মিনতির জবাবে ভারতীয় সেনার তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে , সীমান্তের উত্তেজনা কমতে পারে ,একমাত্র যদি পাকিস্তান সন্ত্রাসের মদত দেওয়া থামায় , তাহলেই। পাকিস্তানের মাটিতে জঙ্গিদের মদত দেওয়া বন্ধ করলেই ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে শান্তি ফিরে আসবে।
২০১৯ সালে মোট কয়টি 'সিজ ফায়ার' হয়েছে?
২০১৯ সালে এখনও পর্যন্ত মোট ৯৮২টি সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি লঙঅঘন করা হয়েছে। জানুয়ারি থেকে মে-র মধ্যে এই সংখ্যক গোলাবর্ষণ নিঃসন্দেহে ভারত পাকিস্তান সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি বড় ঘটনা। সংঘর্ষের পরিমাণ বাড়তে শুরু করে পুলওয়ামা পরবর্তী সময়ে। ভারতীয় সেনার দাবি, মে- মাস থেকে পরিস্থিতি আপাতত শান্ত।