ভারতীয় সেনা কর্মীদের খাবারে বিষ মেশানোর ষড়যন্ত্র! পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার ঘৃণ্য ছক
যুদ্ধের ময়দান থেকে কূটনৈতিক দিক, সমস্ত কিছুতেই ভারতের কাছে মাথা নিচু করতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান। ২৬ ফেব্রুয়ারির রাতে পাক আকাশসীমায় ঢুকে ভারতীয় যুদ্ধবিমান মিরাজবাহিনী গুঁড়িয়ে দিয়ে এসেছিল পাকিস্তানের
যুদ্ধের ময়দান থেকে কূটনৈতিক দিক, সমস্ত কিছুতেই ভারতের কাছে মাথা নিচু করতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান। ২৬ ফেব্রুয়ারির রাতে পাক আকাশসীমায় ঢুকে ভারতীয় যুদ্ধবিমান মিরাজবাহিনী গুঁড়িয়ে দিয়ে এসেছিল পাকিস্তানের জঙ্গি ঘাঁটি। সেই সময় ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানকে পাল্টা চ্যালেঞ্জ জানাতে গিয়ে এফ ১৬ যুদ্ধবিমান নিয়ে নিজেরাই গুটিয়ে যায় পাকিস্তান। এরপর ভারতীয় সেনাকে পরাস্ত করতে গিয়ে শুরু হয়েছে পাকিস্তানের আইএসআই-এর বিভিন্ন ধরনের ঘৃণ্য ছক।
বিষক্রিয়া
সূত্রের দাবি, কাশ্মীরে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার যে সমস্ত গুপ্তচর রয়েছে, তাদের সাহায্যে ভারতীয় সেনার খাবারের সামগ্রীতে বিষয় মেশিয়ে হত্যালীলা চালাবার চেষ্টা করছে পাকিস্তান। কাশ্মীর জুড়ে তাই ভারতীয় সেনার রেশনিং ঘিরে কড়া নজর রেখা হয়েছে।
বিভিন্ন সময় নজরদারি
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা সেনা কর্মীদের জন্য খাবারে কড়া তল্লাশি চালাচ্ছে নিরাপত্তাবাহিনী। কোনও রকমের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ব্যাপক তৎপরতা চলছে।
হাই অ্যালার্ট জারি
গোয়েন্দা সূত্রের খবর দেশের বিভিন্ন রেল স্টেশন, মন্দির, ও পাবলিক প্লেসে হামলার ছক কষছে পাকিস্তান আশ্রিত বিভিন্ন জঙ্গি সংঠন।সূত্রের দাবি খবর, হায়দরাবাদ থেকে জইশ-এ-মহম্মদ জঙ্গি সংগঠনের কোনও অপরেটিভ সেল এই কাজের জন্য তৎপরতা নিতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই মুম্বই জিআরপি, ও পশ্চিম রেলওয়ে আরপিএফ এই বিষয়ে বৈঠক সেরে একাধিক স্টেশনে হাই অ্যালার্ট জারি করেছে।
শান্তিকামী পাকিস্তান
বায়ুসেনা অফিসার উইং কামান্ডার অভিনন্দনকে ভারতে পাঠানোর ঘোষাণার সঙ্গেই ইমরান খান জানান, এটি পাকিস্তানের তরফে শান্তির বার্তা। তবে পাকিস্তান এই শান্তির বার্তার পরই কাশ্মীর সীমান্তে শুক্রবার সন্ধ্যে থেকে ক্রমাগত গোলাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। যে ঘটনা রীতিমত অভাবনীয়।