জম্মুতে ভারত-পাক সীমান্তের কাছে পাকিস্তানের গুপ্তচর ড্রোন! তুমুল চাঞ্চল্য শুরু
২৯ নভেম্বরই প্রথম নয়, এর আগে নভেম্বর মাসেই বহুবার কাশ্মীরে ভারত সীমান্তের আকাশে দেখা গিয়েছে সন্দেহজনক ড্রোনের আনাগোনা। ভারতীয় সেনা তাকে তাক করতেই তা ফিরে গিয়েছে। এদিনও সেই একই ছবি উপত্যকার বুকে দেখা গেল।
আরনিয়া সেক্টরে পাক ড্রোন!
এদিন পাকিস্তানের আরনিয়া সেক্টরে পাক ড্রোনের আনাগোনা ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। আরনিয়া সেক্টরে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের ১৯৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। আর সেই সীমান্তেই একটি সন্দেহভাজন ড্রোনকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়।
কীভাবে বোঝা যায় ড্রোন পাকিস্তানের!
বিএসএফ জানিয়েছে, জম্মু সীমান্তের আকাশে সন্দেহভাজন ড্রোন ঘুরতে দেখেই তাকে পাল্টা গুলি করে বিএসএফ। এরপর তা পাকিস্তানের দিকে যেতে শুরু করে। আর তা থেকেই সন্দেহ জাগতে থাকে ড্রোন পাকিস্তানের গুপ্তচর কী না, তা নিয়ে।
জম্মু ও কাশ্মীরের সীমান্তে বড় ৬ টি সুড়ঙ্গ ৪ বছরে!
প্রসঙ্গত, গত ৪ বছরে জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে ৬ টি বড় সুড়ঙ্গ দেখা গিয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরে। ওই সুড়ঙ্গের নেপথ্যে কাশ্মীরের জঙ্গি সংগঠন ও পাকিস্তানের স্পষ্ট মদত রয়েছে বলে খবর।
ড্রোন দিয়ে কীসের চেষ্টা পাকিস্তানের!
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, সুড়ঙ্গ পথে পাকিস্তান থেকে কাশ্মীরে পাক জঙ্গি প্রবেশের প্যাঁয়তারায় কার্যত জল ঢেলেছে ভারতীয় সেনা। এরপর কোনপথে পিওকে থেকে কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করানো যায়, তার রুটম্যাপের খোঁজে ওই ড্রোন ভারতের দিকে আসছিল বলে মনে করা হচ্ছে।
অস্ত্র সরবরাহ সন্দেহে!
জঙ্গি
পাঠিয়ে
তাদের
হাত
দিয়ে
কাশ্মীরে
অস্ত্র
সরবরাহ
কার্যত
করতেই
পারছে
না
পাকিস্তান।কারণ
সুড়ঙ্গ
থেকে
নাকা
চেকিং
প্রায়
বন্ধ।
এমন
অবস্থায়
ড্রোনে
কাশ্মীরি
জঙ্গিদের
হাতে
অস্ত্র
সরবরাহ
পাকিস্তান
করতে
চাইছে
বলেও
মত
একটি
অংশের।
আর
সেই
কারণেই
এদিন
ঘটনা
প্রকাশ্যে
আসে
বলে
মনে
করা
হচ্ছে।