ত্রিপুরার সার্বিক বন্য পরিস্থিতি কোন পর্যায়ে! যা বলছে সেখানকার সরকার
ত্রিপুরার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে এখনও প্রায় ৪০ হাজার মানুষ ১৮৯ টি ত্রাণ শিবিরে বন্দি হয়ে রয়েছেন। এরই মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীবন্যা বিধ্বস্ত উনাকোটির জেলা পরিদর্শন করেছেন।
ত্রিপুরার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে এখনও প্রায় ৪০ হাজার মানুষ ১৮৯ টি ত্রাণ শিবিরে বন্দি হয়ে রয়েছেন।
এরই মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব বন্যা বিধ্বস্ত উনাকোটির কৈলাশহর, কুমারঘাট মহকুমা পরিদর্শন করেছেন। সরকারের বিভিন্ন দফতর যেমন পূর্ত, স্বাস্থ্যের মতো দফতরগুলির রিভিং মিটিং ডেকেছেন।
বন্যা বিধ্বস্ত মানুষের কাছে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ত্রাণ পৌঁছে দিতে সরকারি অফিসারদের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। অর্থ দফতরের ডেপুটি সেক্রেটারি শঙ্কর চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ইতি মধ্যেই বিমান বাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার বন্যা বিধ্বস্ত মানুষের কাছে খাবার, জল ও ওষুধ পৌঁছে দিয়েছে। কৈলাশহর মহকুমার এই কাজ করেছে বিমান বাহিনী। সেখানে প্রায় ২১ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
এনডিআরএফ, অসম রাইফেলস, ত্রিপুরা স্টেট রাইফেলসের জওয়ানদের উদ্ধার কাজে লাগানো হয়েছে। এমন কী বন্যা বিধ্বস্ত এলাকায় কেউ আটকে রয়েছেন কিনা তাও খুঁজে দেখছেন জওয়ানরা।
অন্যদিকে, উত্তর পূর্ব ফ্রন্টিয়ার রেলের তরফে বলা হয়েছে, ধসের কারণে লামডিং-বদরপুর সেকশনে ট্রেন চলাচল আপাতত বন্ধ থাকবে।