বাংলায় প্রথম দফায় ভোট পড়ল প্রায় ৮০ শতাংশ, অসমে ভোট ৭৬ শতাংশের বেশি
বিধানসভার ভোট-যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল শনিবার থেকে। পশ্চিমবঙ্গ ও অসমে প্রথম দফার ভোট হয়ে গেল। দুই রাজ্যেই ৭৫ শতাংশের উপরে ভোট পড়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ভোট পড়েছে প্রায় ৭৯.৭৯ শতাংশ।
বিধানসভার ভোট-যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল শনিবার থেকে। পশ্চিমবঙ্গ ও অসমে প্রথম দফার ভোট হয়ে গেল। দুই রাজ্যেই ৭৫ শতাংশের উপরে ভোট পড়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ভোট পড়েছে প্রায় ৭৯.৭৯ শতাংশ। আর অসমে ভোট পড়েছে ৭৬.৬৮ শতাংশ। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, দু-একটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া দুই রাজ্যের প্রথম দফার ভোট গ্রহণ আপাত সুষ্ঠু।
বাংলার ভোট হবে মোট আট দফায়। আর অসমের ভোট হবে তিন দফায়। বাংলায় এদিন পাঁচটি জেলার ৩০ আসনে ভোটগ্রহণ হল। প্রতিটি জেলায় ৭৭ থেকে ৮২ শতাংশ পর্যন্ত ভোট পড়েছে। সবথেকে বেশি ভোট পড়েছে পূর্ব মেদিনীপুরে ৮২.৪২ শতাংশ। আর সবথেকে কম ভোট পড়েছে পুরুলিয়ায় ৭৭.১৩ শতাংশ।
পুরুলিয়ায় মোট ৯টি আসনে নির্বাচন হল। তার মধ্যে বান্দোয়ান, বলরামপুর, জয়পুর, কাশীপুর, মানবাজার, পারা ও রঘুনাথপুরে ভোট পড়েছে ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ। পশ্চিম মেদিনীপুরের ৬টি আসন- দাঁতন, কেশিয়াড়ি, খড়গপুর, গড়বেতা, শালবনি, মেদিনীপুরে ভোট পড়েছে ৭১ থেকে ৮৩ শতাংশ ভোট পড়েছে। বাঁকুড়া চার কেন্দ্র- শালতোড়া, রানিবাঁধ ও রাইপুরে ভোট পড়েছে ৭২ শতাংশ থেকে ৮৫ শতাংশ। পূর্ব মেদিনীপুরের ৭টি কেন্দ্র- পটাশপুর, কাঁথি উত্তর, কাঁথি দক্ষিণ, ভগবানপুর, খেজুরি, রামনগর এবং এগরায় ভোট পড়েছে ৭৮ থেকে ৮৪ শতাংশ এবং ঝাড়গ্রামের মোট ৪টি বিধানসভা কেন্দ্র বিনপুর, নয়াগ্রাম, গোপীবল্লভপুর ও ঝাড়গ্রামে ৭৯ থেকে ৮২ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এদিন
পূর্ব
মেদিনীপুরের
অধিকারী
গড়ে
উত্তেজনা
ছিল
সবথেকে
বেশি।
অধিকারী
গড়ে
আক্রান্ত
হন
শুভেন্দুর
ছোটভাই
সৌমেন্দু
অধিকারী।
তৃণমূল
ও
বিজেপি
একে
অপরের
বিরুদ্ধে
অভিযোগ
করে।
আবার
পশ্চিম
মেদিনীপুরে
সুশান্ত
ঘোষ
আক্রান্ত
হন।
তাঁর
গাড়িতে
হামলা
হয়।
পুরুলিয়ায়
উত্তেজনা
ছড়ায়
তৃণমূল
প্রার্থীর
গুলি-মন্তব্যে।
নির্বাচন
কমিশন
এই
ঘটনার
রিপোর্ট
চেয়েছে।