৪০-এর ওপর নাবালিকাকে ধর্ষণ, ১ জনকে হত্যা! তেজস্বীর টুইটে চাঞ্চল্য
ধর্ষণের ঘটনা চাপা দিতে সরকারি হোমে এক বালিকা আবাসিককে হত্যা করে কবর দেওয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের মুজফফরপুরে। এই হোমেই এর আগে এক কর্মী ৪০ জনের ওপর বালিকাকে ধর্ষণ করেছিল
ধর্ষণের ঘটনা চাপা দিতে সরকারি হোমে এক বালিকা আবাসিককে হত্যা করে কবর দেওয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের মুজফফরপুরে। এই হোমেই এর আগে এক কর্মী ৪০ জনের ওপর বালিকাকে ধর্ষণ করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছিল পুলিশ।
অভিযোগ ধর্ষণের ঘটনার তদন্ত শুরু করার পরেই এক বালিকাকে ব্যাপক মারধর করা হয়। তার মৃত্যু হলে কবর দিয়ে দেওয়া হয়। বিহার পুলিশের একটি দল সেই হত্যার ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
হোমের ২১ জন আবাসিকের মেডিক্যাল টেস্ট করা হয়। এর মধ্যে ১৬ জন ধর্ষণের শিকার বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। বাকিদের রিপোর্ট এখনও পাওয়া যায়নি। প্রবল আতঙ্কেই দিন কাটাচ্ছেন মুজফফরপুরের হোমে থাকা আবাসিকরা।
আবাসিকরা পুলিশকে জানিয়েছে, সেখানকার কর্মীর সঙ্গে মতবিরোধের জেরেই হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
হোমের বালিকাদের যৌন নিগ্রহের অভিযোগে জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব টুইটে বিষয়টি জানানোর পরেই বিহারের নীতীশ কুমার সরকার বিষয়টি নিয়ে চাপে পড়ে যায়। তেজস্বী যাদব নীতীশ কুমারের বিরুদ্ধে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হওয়ার অভিযোগ তোলেন।
তেজস্বী যাদব বলেছেন, মার্চ থেকে বিহার সরকার ৪০ জন নাবালিকাকে বারংবার ধর্ষণের ঘটনা সম্পর্কে অবহিত। অভিযুক্তকে আশ্রয় দিচ্ছেন রাজনৈতিক নেতারাই। এমনটাই অভিযোগ তেজস্বীর। অনেকেরই গর্ভপাত করানো হয়েছে। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে বিষয়টির মোকাবিলা করা হয়নি বলে অভিযোগ তাঁর।
টাটা
ইনস্টিটিউট
অফ
সোশ্যাল
সায়েন্সেসের
তরফে
নাবালিকাদের
সঙ্গে
কথা
বলা
হয়েছিল।
মেডিক্যাল
রিপোর্টেও
১৬
জন
ধর্ষণের
শিকার
বলে
প্রমাণ
মিলেছে।
অভিযুক্তদের
মধ্যে
প্রায়
সবাই
গ্রেফতার
হয়েছে
বলেও
জানানো
হয়েছে।
এই
রিপোর্ট
জমা
দেওয়া
হয়েছে
ওই
সংস্থার
তরফে।
অডিট
রিপোর্টের
ভিত্তিতে
বিহারের
সোশ্যাল
ওয়েলফেয়ার
ডিপার্টমেন্ট
পুলিশে
অভিযোগ
দায়ের
করেছে।
মুজফফরপুরের
সিনিয়র
পুলিশ
অফিসার
হরপ্রিত
কাউর
বলেছেন,
এখনও
পর্যন্ত
এই
ঘটনায়
১০
জনকে
গ্রেফতার
করা
হয়েছে।
বাকি
অভিযুক্তদের
সন্ধানে
চলছে
তল্লাশি।
ঘটনার
তদন্তে
বিশেষ
তদন্তকারী
দল
গঠন
করা
হয়েছে।