বাড়ছে হামের প্রাদুর্ভাব, গত এক মাসে মৃত্যু ১৩ জনের
হামের প্রভাব বাড়ছে। শুধু বাড়ছেই না জীবনও নিচ্ছে। এমনটাই খবর মিলছে। এর জেরে ইতিমধ্যেই গত এক মাসে ১৩টি মৃত্যুর খবর মিলেছে। মুম্বই এবং তাঁর আশেপাশের অঞ্চলে এই হামের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। বুধবার পর্যন্ত শহরে এই রোগে নিশ্চিতভাবে আক্রান্তের সংখ্যা গিয়ে পৌঁছে গিয়েছিল ২৩৩-এ। এর মধ্যে ২০০টি কেস ঘটেছে এই গত দুই মাসে।
কেসের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে
বুধবার পর্যন্ত কেসের সংখ্যা আরও বেড়ে গিয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা হয়ে গিয়েছে ৫৫৩ জন। আক্রান্তের সংখ্যা ৬ গুন বেড়েছে বলে জানা গিয়েছে। ৯২ জন আক্রান্তের মধ্যে মারা যান ২ জন। রাজ্যে ২০২০ সালে ১৯৩ টি কেসের মধ্যে তিন জনের মৃত্যু ঘটতে পারে। ২০১৯ সালে তিন জন মৃত্যু হয় । আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৫৩ জন।
কী বলছে কর্তৃপক্ষ?
কর্তৃপক্ষ
বলছে
করোনা
জন্য
এর
ভ্যাকসিন
দেওয়া
ঠিক
করে
হয়নি।
অনেক
দিন
দেরি
হয়ে
যায়।
এর
জেরেই
এমন
ভাবে
বেড়ে
গিয়েছে
হামে
আক্রান্তের
সংখ্যা।
এর
দুটি
ডোজ
হয়।
একটি
নয়
মাসে
হয়
আরও
একটি
১৫মাসে।
জানা যাচ্ছে যে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের মধ্যে ৯ জনের মুম্বইয়ের। বাকিরা আশেপাশের অঞ্চলের। একজন নালাসোপাড়া এবনফ বাকি তিন জন ভিওয়ান্ডির বাসিন্দা। এই মৃতদের মধ্যে ১১ মাসের মধ্যে বয়স তিন শিশুর, আট জনের বয়স দুইয়ের মধ্যে, বাকি দুজনের বয়সে তিন থেকে পাঁচের মধ্যে।
মৃত্যুর পরিসংখ্যান
এর জেরে প্রথম মৃত্যুর খবর মিলেছিল ২৬ - ২৭ অক্টোবর নাগাদ। মারা যায় তিন জন। মৃত্যু হয়েছিল ফজল খান , যার বয়স ছিল ১৩ মাস, নুরাইন , বয়স সাড়ে তিন বছর এবং হাসনাইন, যার বয়স পাঁচ বছর। এদের প্রত্যেকের মৃত্যু হয়েছিল ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে। এরা সবাই গোবান্দি অঞ্চলের বাসিন্দা ছিল। ওই ১৩ জনের মধ্যে, ১৪ মাস বয়সের একটি শিশু কন্যার মৃত্যু হয়েছিল কালোয়া জেলা হাসপাতালে যেটি থানেতে অবস্থিত। বাকি মৃত্যু হয়েছিল মুম্বইয়ের হাসপাতালে।
ভ্যাক্সিন দেওয়ায় দেরী
ঘটনা
হল
তথ্য
বলছে
এখন
এর
ভ্যাক্সিন
দেওয়ার
কাজ
দ্রুত
শুরু
হলেও
তথ্য
বলছে
অক্টোবর
পর্যন্ত
যখন
এর
প্রাদুর্ভাব
শুরু
হয়
যারা
এই
ভ্যাক্সিন
পাওয়ার
যোগ্য
তাদের
মধ্যে
ভ্যাক্সিন
পেয়েছিল
মাত্র
৪১
শতাংশ।
আর
তার
ফল
এখন
কী
হচ্ছে
তা
স্পষ্ট।
এশিয়া আতঙ্কে ভুগছে জার্মানি, টুইটার জুড়ে মিমের বন্যা