অন্যশহরে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার আগে সম্ভাব্য বাধা সম্পর্কে জেনে নিন
যদি ভাবেন অন্য কোনও শহরে গিয়ে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলবেন, তাহলে বিপদে পড়বেন। আপনাকে নতুন ঠিকানার প্রমাণ দিতে হবে।
যদি ভাবেন অন্য কোনও শহরে গিয়ে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলবেন, তাহলে বিপদে পড়বেন। আপনাকে নতুন ঠিকানার প্রমাণ দিতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার ৩ মাসের মধ্যে নতুন ঠিকানায় করা পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স কিংবা ভোটার কার্ডের প্রমাণ দিতে হবে।
অর্থমন্ত্রকের অর্থ নয়ছয় বিষয়ক আইন পরিবর্তনের জেরেই এই প্রয়োজন বলে জানা গিয়েছে। এক্ষেত্রে নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের জন্য গ্রাহককে বর্তমান ঠিকানা হিসেবে পাঁচটি নির্দিষ্ট কাগজ জমা দিতে হবে।
অর্থমন্ত্রকের তরফে রেভিনিউ ডিমার্টমেন্ট নির্দেশিকা জারি করে জানিয়েছে, বৈধ প্রমাণ হিসেবে, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার কার্ড, এআরইজিএ-র জব কার্ড, , ন্যাশনাল পপুলেশন রেজিস্ট্রার সংক্রান্ত কোন প্রমাণ জমা দিতে হবে। ব্যাঙ্ক সেসবই বর্তমান ঠিকানার প্রমাণ হিসেবে গ্রহণ করবে।
প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং ২০০৫-এর পরিবর্তন করে ২০১৭-তেই নতুন আইন আনা হয়েছে। সূত্রের খবর, যাঁদের মাঝে-মধ্যেই শহর পরিবর্তন করতে হয়, তাঁরা যে অসুবিধায় পড়তে পারেন তা, অনুমান করা গিয়েছিল নতুন আইন প্রবর্তনের সময়। নতুন আইন লাগু হওয়ার ছয়মাস পরেও বিষয়টি নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এখনও কোনও নির্দেশিকা জারি করেনি।
সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কথা বলেছে। অসুবিধায় পড়া সাআধারণ মানুষের বিষয়টি আলোচনা হয়েছে। ফল হিসেবে অক্টোবর মাসে বিধি লাগু করতে কেন্দ্র তিন মাসের সুবিধা দেওয়ার কথা জানায়।
এই
মুহূর্তে
ব্যক্তি
এবং
ঠিকানা,
এই
দুই-এর
প্রমাণ
দিতে
হয়।
এক্ষেত্রে
ব্যক্তির
প্রমাণ
হিসেবে
ছটি
সরকারি
প্রমাণপত্রের
ব্যবস্থা
রয়েছে।
সেগুলি
হল
পাসপোর্ট,
ড্রাইভিং
লাইসেন্স,
ভোটার
কার্ড,
প্যান
কার্ড,
আধার
এবং
এনআরইজিএ
জব
কার্ড।
অন্যদিকে,
ঠিকানার
প্রমাণ
হিসেবে,
ব্যাঙ্কগুলিকে
রেন্ট
এগ্রিমেন্ট
এবং
ইউটিলিটি
বিল
জমা
নিতে
বলেছে
আরবিআই।