লাদাখ ইস্যুতে টুইটারকে নোটিস কেন্দ্রের! জবাবদিহির ডেডলাইনের কাউন্টডাউন শুরু
লাদাখ ইস্যুতে টুইটারকে নোটিস কেন্দ্রের! জবাবদিহির ডেডলাইনের কাউন্টডাউন শুরু
ভারতকে অপমান করার জন্য কেন টুইটারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না? ঠিক এই প্রশ্নের জবাব টুইটারের কাছ থেকে জানতে চেয়েছে কেন্দ্র। টুইটারকে গত ৯ নভেম্বর কেন্দ্রের তরফে একটি নোটিস পাঠানো হয় বলে খবর।
কী ঘটেছে?
ঘটনার সূত্রপাত এক সাংবাদিকের টুইটার ভিডিও থেকে। লাদাখে তিনি ভিডিও করতে গেলে দেখা যায়, লাদাখথের লেহ-এর জিও লোকেশনে বলা হচ্ছে, লেহ চিনের অংশ। সাফ দেখানো হয় যে লেহ 'পিপলস রিপাবলিক অফ চায়না'র অধীন। এরপরই শুরু হয় তুলকালাম।
একচুল জমি ছাড়েনি কেন্দ্র
এরপরই নড়েচড়ে বসে নরেন্দ্র মোদী সরকার। এদিকে যৌথ সংসদীয় কমিটি এরপরই টুইটারকে নোটিস পাঠায়। জানতে চাওয়া হয় এই ঘটনার নেপথ্যে কী রয়েছে? কারণ দর্শাতে বলা হয় টুইটার কর্তৃপক্ষকে।
টুইটারের ব্যাখ্যায় খুশি ছিল না কমিটি!
সংসদীয় কমিটির চেয়ারম্যান তথা বিজেপি সাংসদ মীনাক্ষী লেখি সাফ জানান, টুইটার যে কারণ দেখিয়েছে , তাতে খুশি নয় ভারত। সংসদীয় কমিটি এরপরই সাফ জানায় টুইটার যা করেছে তা ফৌজদারি অপরাধের আওতায় আসে। এতে ৭ বছরে সশ্রম কারাদণ্ড প্রাপ্য হয় আসামীর।
কেন্দ্র কী জানিয়েছে?
লেহকে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাদাখের অংশ হিসাবে না দেখিয়ে তাাকে জম্মু ও কাশ্মীরের অংশ দেখানো নিয়ে নিয়ে টুইটারের জবাব তলব করেছে কেন্দ্র। ৯ তারিখ থেকে ধরে আগামী ৫ দিনের মধ্যে জবাবের ডেডলাইন দেওয়া হয়েছে সংস্থাকে। জানানো হয়েছে, টুইটার যেন ব্যাখ্যা করে যে কেন তারা ভারতের সীমানার অন্তর্গত ঐক্যকে অপমান করেছে।
টাকা আর বাহুবলী দিয়ে থামানো যাবে না, মোদী-নীতীশকে নিশানা করে হুঙ্কার তেজস্বীর