করোনা মোকাবিলায় এবার তৎপর সেনা, অদৃশ্য শত্রু নিধনে কোন পথ, রোড ম্যাপ তৈরি করছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক
করোনা মোকাবিলায় এবার তৎপর সেনা, অদৃশ্য শত্রু নিধনে কোন পথ, রোড ম্যাপ তৈরি করছে প্রতিরক্ষামন্ত্রক
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবার ময়দানে নামছে সেনা বাহিনী। ইতিমধ্যেই এই নিয়ে সেনা প্রধান জেনারেল নারাভানের সঙ্গে বৈঠক করেেছন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। কোন পথে কীভাবে কাজ করতে দ্রুত পদক্ষেপ করা যাবে এই নিয়ে রোড ম্যাপ তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক। প্রতিরক্ষা সচিব অজয় কুমার, চিফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াতের সঙ্গেও এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
করোনা মোকাবিলায় নামছে সেনা
আর সামাল দেওয়া েগল না। অবশেষে সেই সেনার সাহায্যই নিতে হল কেন্দ্রকে। কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং আজ সেনাবাহিনীেক করোনা মোকাবিলায় এগিয়ে আসার নির্দেশ িদয়েছেন। এই নিয়ে সেনা প্রধান জেনারেল নারাভানের সঙ্গেও কথা বলেছেন তিনি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য কয়েকদিন আগেই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনা সাহায্যের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। অক্সিজেন সংকট মোকাবিলায় সেনা সাহায্য চেয়েছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। তখন কিন্তু তাতে আমোল দেননি প্রধানমন্ত্রী।
করোনা মোকাবিলায় রোড ম্যাপ
দেশে হানা দিয়েছে অদৃশ্য শত্রু। কীভাবে করোনা মোকাবিলা করা হবে তার রোড ম্যাপ তৈরি করছে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রক। স্বরাষ্ট্র সচিব এবং িচফ ডিফেন্স স্টাফ বিপিন রাওয়াত। জরুরি ভিত্তিতে এবং যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ হবে বলে জানানো হয়েছিল।কার্গিল যুদ্ধের পর এই প্রথম দেশের উপর বড় বিপর্যয় নেমে এসেছে দেশে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় তাই সেনাবাহিনীকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করতে বলা হয়েছে। ইতিমধযেই ডিআরডি-র তরফে কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। সেনাবাহিনীর তরফ থেকে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সবরকম মেডিকেল সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
জাতির উদ্দেশে ভাষণ
করেনা পরিস্থিতি নিয়ে আর একটু পরেই জাতির উদ্দেশ ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কয়েক ঘণ্টা আগেই তিনি ভ্যাকসিন নির্মাতা সংস্থা গুলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন।তারপরেই মোদীর এই বার্তায় নতুন আশার কথা থাকতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। ইতিমধ্যেই দেশে প্রবল ভ্যাকসিন সংকট তৈরি হয়েছে। অক্সিজেনের প্রবল সংকট ৈতরি হয়েছে গোটা দেশে
পুরো লকডাউনের ভাবনা
মহারাষ্ট্র সরকার ইতিমধ্যেই করোনা মোকাবিলায় জরুরি অবস্থা জারি করেছে। এবার সম্পূরণ লকডাউনের কথা ভাবছে উদ্ধব ঠাকরে সরকার। আগামিকাল এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাবেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। উত্তর প্রদেশ ৩ শহরে লকডাউন ঘোষণা করেছে। দিল্লি সরকার ৫ দিনের লকডাউন ঘোষণা করেছে।