দেশের আর্থিক দুরবস্থা নিয়ে ভীত নন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়
দেশের আর্থিক দুরবস্থা নিয়ে ভীত নন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়
দেশের আর্থিক মন্দা নিয়ে ভিত নন। এমনই জানালেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়। তবে কিছু জিনিসের প্রভাব পড়বে বলেও জানিয়েছেন তিনি। একসময় অর্থমন্ত্রীরও দায়িত্ব সামলেছেন তিনি। তাই প্রণব মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য রাষ্ট্রায়াত্ব ব্যাঙ্ক গুলির অবস্থা নিয়েও তেমন উদ্বেগের কিছু নেই।
দেশের আর্থিক মন্দায় উদ্বেগ নেই
দেশের আর্থিক মন্দা নিয়ে ভিন্ন সুর শোনা গেল প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠে। এক প্রকার মোদী সরকারেই পাশে দাঁড়ালেন তিনি। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায় বলেছেন, দেশের আর্থিক মন্দা নিয়ে এতো উদ্বেগ করার কিছু নেই। ইন্ডিয়ান স্ট্যাস্টিকাল ইনস্টিটিউটের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এই মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেছেন ২০০৮ সালে যখন ইউপিএ সরকারের অর্থমন্ত্রকের দািয়ত্বে তিনি ছিলেন তখনও এরকম সংকটের মধ্য দিয়ে গিয়েছে দেশ। কিন্তু একটি ব্যাঙ্কও সরকারের কাছে আর্থিক সাহায্য চায়নি। ২০১৯ সালে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়াত্ব ব্যাঙ্কগুলি যেভাবে আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তা নিয়ে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই বলে জানিয়েছেন িতনি।
নীতি আয়োগের প্রশংসায় প্রণব
নীতি আয়োগের অস্তিত্ব নিয়ে কংগ্রেস সবর হয়েছে বারবার, সেই নীতি আয়োগের প্রশংসা শোনা গেল কংগ্রেস নেতা এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠে। মোদী সরকারের তৈরি নীতি আয়োগ বাতিলের দাবিতে বারবার সুর তুলেছেন রাহুল থেকে সোনিয়া সকলেই। এদিকে প্রণব মুখোপাধ্যায় এদিন দাবি করেছেন দেশের অর্থনীতিক উন্নয়নে প্ল্যানিং কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সেই কাজটা এখন অনেকটাই করছে নীতি আয়োগ। সেকারণে নীতি আয়োগের প্রশংসা করেছেন তিনি।
আর্থিক মন্দা নিয়ে কাঠগড়ায় মোদী সরকার
নরেন্দ্র মোদী দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী পদে বসার পর থেকেই দেশের অর্থিক অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে। লাগাতার জিডিপি বৃদ্ধি কমতে শুরু করেছে। একাধিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ভারতের আর্থিক বিকাশের হার কমিয়ে দিয়েছে। বিনিয়োগে ঘাটতি দেখা দিয়েছে দেশে। ব্যাঙ্কগুলি পর্যন্ত আর্থিক সংকটে ভুগছে। মোদী সরকারে আর্থিক নীতির কারণেই এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করতে শুরু করেছেন বিরোধীরা।
হায়দরাবাদ এনকাউন্টার কাণ্ডে বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ সুপ্রিমকোর্টের, কমিশনে রয়েছেন তিন বিচারপতি