বাজপেয়ীর চিতাভস্মের বিসর্জন যাত্রার টাকা বকেয়া! বিব্রতকর পরিস্থিতিতে যোগী সরকার
অটলবিহারী বাজপেয়ীকে দলের অন্যতম বড় নেতা বলেই মানে বিজেপি। শুধু বড় নেতাই নন, মহান নেতা।
অটলবিহারী বাজপেয়ীকে দলের অন্যতম বড় নেতা বলেই মানে বিজেপি। শুধু বড় নেতাই নন, মহান নেতা। এবার তাঁরই চিতাভস্মের বিসর্জন যাত্রায় টাকা বকেয়া রাখার অভিযোগ। প্রায় ২.৫৪ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। আর এর জেরেই গেরুয়া শিবিরের অধীনে থাকা উত্তরপ্রদেশ সরকারে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
চিতাভস্ম বিসর্জনে অনুষ্ঠান
প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বাধী সরকার লখনৌ-এ গোমতী নদীর তীরে, অটলবিহারীর চিতাভস্ম বিসর্জনের জন্য বড় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। গতবছরের ২৩ অগাস্ট এই অনুষ্ঠান হয়। চিতাভস্ম আনা হয় লখনৌতে। এই লখনৌ-এর সঙ্গে বাজপেয়ীর সম্পর্ক ছিল দীর্ঘদিনের। অনুষ্ঠানের তাবড় বিজেপি নেতাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীও।
আয়োজক সংস্থা লখনৌ ডেভেলপমেন্ট অথরিটি
জানা গিয়েছে, সেই অনুষ্ঠানের জন্য লখনৌ ডেভেলপমেন্ট অথরিটি প্রায় ২.৫৪ কোটি টাকা খরচ করে। পরে এই সংস্থাকে টাকা মিটিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছিল। যদিও সেই আশ্বাস পরবর্তী সময়ে রক্ষা করা হয়নি। আর লখনৌ ডেভেলপমেন্ট অথরিটিও এই টাকা চেয়ে উঠতে পারেনি। তবে এবার উত্তরপ্রদেশ সরকারকে এব্যাপারে চিঠি দিতে চলেছে তারা।
খবর প্রকাশের পরেই বিতর্ক
স্থানীয়
এক
সংবাদ
মাধ্যমে
খবর
প্রকাশের
পরেই
বিষয়টি
সবার
সামনে
আসে।
সেখানে
প্রকাশিত
খবরে
বলা
হয়েছে,
এলডিএ
সভাপতি
এমপি
সিং
বলেছেন,
সরকারের
উচিত
এই
বিলের
টাকা
দিয়ে
দেওয়া।
এরপরেই
বিষয়টি
নিয়ে
বিতর্ক
তৈরি
হয়।
প্রকাশিত
খবরে
জানা
গিয়েছে,
বিষয়টি
নিয়ে
সরকারের
তথ্য
দফতরে
ইতিমধ্যেই
একাধিক
চিঠি
লিখেছে
স্বায়ত্তশাসিত
সংস্থা
লখনৌ
ডেভেলপমেন্ট
অথরিটি।
এবছরের
জানুয়ারিতে
এমপি
সিং
একটি
চিঠি
লেখেন।
তার
কোনও
উত্তর
না
পাওয়ায়
ফের
মার্চে
চিঠি।
তবে
স্থানীয়
সংবাদ
মাধ্যমে
খবর
প্রকাশের
পরেই
তথ্য
দফতর
থেকে
বলা
হয়েছে
বকেয়া
টাকা
মিটিয়ে
দেওয়া
হবে।
মঞ্চ,
সাউন্ড
সিস্টেম,
লাইটিং,
তাঁবু
এবং
ব্যারিকেডের
জন্য
২,৫৪,২৯,২৫০
টাকা
খরচ
করা
হয়েছিল।