বিজেপির নির্দেশে কাজ, মমতাকে কমিশনের নির্দেশ নিয়ে সোচ্চার অবিজেপি দলগুলি
বিজেপির নির্দেশে কাজ, মমতাকে কমিশনের নির্দেশ নিয়ে সোচ্চার অবিজেপি দলগুলি
নির্বাচন কমিশনের (election commission) তরফে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) নির্বাচনী সপ্রচারের ওপরে ২৪ ঘন্টার নিষেধাজ্ঞা বলবতের পরে তাঁর পাশে দাঁড়ালেন বিভিন্ন অবিজেপি (non bjp) দলের নেতারা। তাঁদের সবারই অভিযোগ কমিশন বিজেপির পক্ষ নিয়ে কাজ করছে।
কমিশনকে নিশানা শিবসেনার
শিবসেনার সাংসদ সঞ্জয় রাউত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারের ওপরে নিষেধাজ্ঞা বলবত করা নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে নিশানা করেছেন। তিনি বলেছেন, কমিশনের এই সিদ্ধান্ত বিজেপিকে সাহায্য করেছেন। পাশাপাশি কমিশনের এই সিদ্ধান্ত গণতন্ত্রের ওপরে আঘাত বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। পাশাপাশি এই ঘটনা দেশের স্বাধীন প্রতিষ্ঠানের কাজ নিয়েও প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।
কমিশনকে নিশানা ডিএমকের
ডিএমকে নেতা এমকে স্ট্যালিন বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচন গণতন্ত্রের ওপরে আস্থা বাড়ায়। নির্বাচন কমিশনকে অবশ্যই সব দল এবং প্রার্থীদের জন্য খেলার জায়গা নির্দিষ্ট করতে হবে। পাশাপাশি নিরপেক্ষতাও বজায় রাখতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
তৃণমূলের দাবি
সোমবার
তৃণমূলের
তরফে
নির্বাচন
কমিশনের
তরফে
দাবি
করা
হয়,
কোচবিহারের
গুলি
চালনার
ঘটনায়
বিজেপির
যেসব
নেতা
উত্তেজক
বক্তব্য
রাখছেন,
তাঁদের
বিরুদ্ধে
কড়া
ব্যবস্থা
নেওয়া
হোক।
তৃণমূলের
দেওয়া
চিঠি
দিলীপ
ঘোষ
এবং
রাহুল
সিনহার
নাম
উল্লেখ
করা
হয়।
প্রসঙ্গত
একদিকে
দিলীপ
ঘোষ
বলেছিলেন,
আরও
কোচবিহারের
মতো
পরিস্থিতি
তৈরি
হবে।
আর
রাহুল
সিনহা
বলেছিলেন
৪
জন
কেন,
কেন
আটজনকে
গুলি
করে
মারা
হল
না।
তৃণমূলের
তরফে
দিনটিকে
কালো
দিন
হিসেবেও
পালন
করা
হয়।
তৃণমূলের
তরফে
যশবন্ত
সিনহা
বলেন,
কমিশনের
নিরপেক্ষতা
নিয়ে
তাঁদের
সন্দেহ
রয়েছে।
নির্বাচন
কমিশন
মোদী-অমিত
শাহের
হয়ে
কাজ
করছে
বলে
অভিযোগ
করেন
তিনি।
ধরনা শেষ করে ফিরেছেন মমতা
এদিন সকাল সাড়ে এগারোটা নাগাদ ময়দানে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ধরনা শুরু করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেনাবাহিনীর কাথে অনুমতি না মেলায় কোনও মঞ্চ তৈরি করা হয়নি। একটি ছাউনির নিচে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একাকি। পুরো সময়টাই তিনি ছবি এঁকেই কাটিয়েছেন। দুপুর তিনটের কিছু পরে তিনি ধরনাস্থল ত্যাগ করে বাড়ির দিকে যান।
একুশের নির্বাচনের মাঝপথে একাকী নিঃসঙ্গ মমতা! পুরনো স্বরূপে ফিরে যাওয়াই কি ভবিতব্য