বাছাই করার বিকল্প নেই, কোন ভ্যাকসিন কাকে দেওয়া হবে পুরোটাই কেন্দ্রের হাতে
বাছাই করার বিকল্প নেই, কোন ভ্যাকসিন কাকে দেওয়া হবে পুরোটাই কেন্দ্রের হাতে
শনিবার থেকেই করোনা ভ্যাকসিনের টিকাদন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে ভারতে। ইতিমধ্যে পুনের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে ৩ ট্রাক ভর্তি ভ্যাকসিন দেশের ১৩টি রাজ্যের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে প্রথম পর্যায়ের ভ্যাকসিন টিকাদানের অগ্রাধিকার তালিকায় স্বাস্থ্যকর্মী ও সামনের সারির কর্মীরা রয়েছেন, তাঁরা দু’টি ভ্যাকসিনের মধ্যে বাছাই করার কোনও বিকল্প পাবেন না। প্রসঙ্গত, কোভ্যাকসিন ও কোভিশিল্ডকে দেশে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্র।
স্বাস্থ্য
মন্ত্রক,
আইসিএমআর
ও
নীতি
আয়োগের
যৌথ
সাংবিদ
সম্মেলনে
জানা
গিয়েছে
যে
দু’টি
ডোজের
ভ্যাকসিন
২৮
দিন
অন্তর
দেওয়া
হবে
এবং
আশা
করা
যাচ্ছে
দ্বিতীয়
ডোজের
আগে
প্রথম
ডোজ
১৪
দিন
পর্যন্ত
সুরক্ষা
দেবে।
ভ্যাকসিন
গ্রহণকারীকে
একদিন
আগেই
জানিয়ে
দেওয়া
হবে
টিকাদানের
সমস্ত
তথ্য।
সরকারিভাবে
জানা
গিয়েছে
যে
কো–উইন
অ্যাপের
মাধ্যমে
ভ্যাকসিন
ড্রাইভের
জন্য
ইতিমধ্যেই
১
কোটি
রেজিস্ট্রেশন
হয়ে
গিয়েছে।
শনিবার
থেকে
দেশে
শুরু
হবে
টিকাদান
প্রক্রিয়া,
সরকার
মনে
করছে
যে
পরবর্তী
ছয়
থেকে
আট
মাসের
মধ্যে
উচ্চ–ঝুঁকি
সম্পন্ন
৩০
কোটি
জনগণ
এই
করোনার
টিকা
পাবেন।
এই ভ্যাকসিনের অগ্রাধিকার তালিকায় প্রথম রয়েছেন ১ কোটি স্বাস্থ্যসেবা কর্মীরা, এরপরের স্থানে রয়েছেন ২ কোটি সামনের সারির যোদ্ধারা এবং ২৭ কোটি ৫০ ঊর্ধ্ব ও একাধিক রোগে আক্রান্ত নাগরিকরা। ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশে টিকাকরণ শুরু করতে সরকার প্রয়োজনীয় সব রসদ জোগাড় করে রাখছে। সরকার ব্যক্তিগতভাবে পুরো প্রক্রিয়ার ওপর নজরদারি চালাচ্ছে।
দু’টি সংস্থার অনুমোদিত ভ্যাকসিন ইতিমধ্যেই দেশের বিভিন্ন শহরের উদ্দেশ্যে সরবরাহে জন্য রওনা দিয়ে দিয়েছে। টুইটারে অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছেন যে বিমানে করে মঙ্গলবার বিভিন্ন শহরে ৫৬.৫ লক্ষ ডোজ সরবরাহ করা হয়েছে।
কলকাতা-উত্তর ২৪ পরগনা উদ্বেগ বাড়াচ্ছে, দৈনিক সংক্রমণের থেকে কম সুস্থের সংখ্যা