হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন নবীন! মমতার ধরনা নিয়ে দিলেন 'অসহযোগ'- বার্তা
ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক মঙ্গলবার দাবি করলেন, গত একবছরে তাঁর বিজু জনতাদল এবং তৃণমূলের মধ্যে কোনও যোগাযোগই হয়নি।
ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক মঙ্গলবার দাবি করলেন, গত একবছরে তাঁর বিজু জনতাদল এবং তৃণমূলের মধ্যে কোনও যোগাযোগই হয়নি। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, তাঁর ধর্না তুলে নেওয়ার আগে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর মত নেওয়া হবে। রবিবার গোপন অভিযানে কলকাতার নগরপালের বাড়ির সামনে গিয়েছিল সিবিআই। এরপরেই কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক, সিবিআই-পুলিশ সম্পর্ক উচ্চপ্ত হয়ে ওঠে। রবিবার সন্ধেয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মেট্রো চ্যানেলে ধর্নায় বসে যান।
মঙ্গলবার নবীন পট্টনায়েককে প্রশ্ন করা হয়েছিল, সিবিআই নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কোনও যোগাযোগ হয়েছে কিনা। সংবাদ সংস্থার খবর অনুযায়ী, এই সময় ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক বলেন, গত একবছরে তৃণমূলের তরফে কেউ তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। রাজ্যের তরফ থেকে বিষয়টি নিয়ে সোমবারই বিবৃতি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নবীন।
পেশাদারিত্ব এবং অরাজনৈতিক কাজে সিবিআই যুক্ত থাকুক, সেরকমই তারা দেখতে চান, বলেছেন নবীন পট্টনায়েক।
এর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, নবীন পট্টনায়েকসহ বিরোধী নেতা-নেত্রীদের কাছ থেকে তিনি সমর্থন পেয়েছেন। ফলে ধর্না তোলার আগে নবীন পট্টনায়েকসহ বিরোধী নেতাদের সঙ্গে কথা বলে হবে বলেও জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিজেডি অভিযোগে জানিয়েছে, সেখানকার পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে হঠাৎই সিবিআই-এর কাজ বেড়ে গিয়েছিল ওড়িশায়। এবার সাধারণ নির্বাচনের আগে অপেশাদারিত্বের সঙ্গে রাজনৈচতিক রাজনৈতিক উদ্দেশে কাজ করা হচ্ছে।